ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি কি করতে করতে হবে দেখে নিন

 

ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে প্রায় আমাদের সবারই একটি আশা। ফ্যাশন ডিজাইনিং সিজন সৃজনশীল একটি কাজ। অনেকেই চান ফ্যাশন ডিজাইনার হতে, কিন্তু কোথায় কিভাবে হবেন, ডিজাইনারের কাজ কি, ফ্যাশন ডিজাইনের মাসিক আয় কত, ফ্যাশন ডিজাইনের ক্যারিয়ার কেমন হতে পারে, এ সম্পর্কে আপনাদের বলার চেষ্টা করব।

ফ্যাশন-ডিজাইনার-হতে-হলে-কি-করতে-হবে

নিজে ভালো লাগার পেশা কে না করতে চায়। একজন ফ্যাশন ডিজাইনার পোশাক পরিচ্ছদের ডিজাইনের মূল ভূমিকা পালন করে। এ পেশায় কাজ করতে আপনাকে টাকা পেতে দক্ষ আবার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের মানুষের জীবনযাত্রা চিন্তা ভাবনা থাকতে হবে। তাহলে চলুন দেরি না করে ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে তা জেনে নেওয়া যাক।

পেজ সূচিপত্রঃ ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে

ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে

ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে সৃজনশীলতা ফ্যাশন ট্রেন্ড সম্পর্কে জ্ঞান এবং ডিজাইন সফটওয়্যার যেমন সিএটি ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। এর জন্য আপনাকে ফ্যাশন ডিজাইন বিষয়ে ডিপ্লোমা বা স্নাতক ডিগ্রী নিতে হবে এবং পোষাক তৈরি, প্লাটফর্ম তৈরি সেলাইয়ের মত ব্যবহারিক কাজ শিখতে হবে। এছাড়াও নিজের ফটোফোলিও তৈরি এবং ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে নেটওয়ার্ক করা জরুরি। 

আরো করুনঃ কাঠবাদাম এর অসাধারণ ২২টি উপকারিতা

সৃজনশীলতা ও ডিজাইন জ্ঞানঃ ফ্যাশন ডিজাইন একটি সৃজনশীল পেশা। পেশাকের নকশা করা, রং নির্বাচন, এবং বিভিন্ন কাপড়ের ব্যবহারের সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা জরুরি।

ফ্যাশন টেন্ড বিশ্লেষণঃ বাজারে চাহিদা, ফ্যাশন টেন্ড এবং গ্রাহকদের রুচি বোঝার ক্ষমতা থাকতে হবে।

ডিজাইন সফটওয়্যার ও টেকনিক্যাল জ্ঞানঃ ফ্যাশন ডিজাইন সফটওয়্যার সিএডি ব্যবহার করা, ফ্যাশন স্কেচ আঁকা, এবং সেলাই টেকনোলজি সম্পর্কে জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।

পেটান মেকিং ও সেলাইঃ পোশাকের জন্য পেটান তৈরি করার জন্য সঠিকভাবে সেলাই করা একটি গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা।

ফ্যাশন ডিজাইনার কি ধরনের কাজ করে

এতক্ষণ আমরা জানলাম ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে। এখন আমরা জানবো ফ্যাশন ডিজাইনার কি ধরনের কাজ করে, তাহলে চলুন কি ধরনের কাজ করে জেনে নেওয়া যাক।

  • পোশাকের নকশা বানানো
  • পোশাকে ধরন ঠিক করা
  • পোশাকের রং নির্ণয়
  • চলতি ফ্যাশন সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা রাখা
  • নমুনা পোশাক তৈরির জন্য সময় তদারকি করা
  • পোশাক তৈরিতে অনুমানিক কত খরচ হতে পারি তার হিসাব তৈরি করা
  • একটি নির্দিষ্ট পোশাক তৈরি ক্ষেত্রে কি ধরনের কাপড় ব্যবহার করা হবে তা ঠিক করা

ফ্যাশন ডিজাইনারের কি ধরনের দক্ষতা ও জ্ঞান থাকতে হবে

ফ্যাশন ডিজাইনারের কি ধরনের দক্ষতা ও জ্ঞান থাকতে হবে তা আমরা এখন জানবো। আসলে একজন ফ্যাশন ডিজাইনারের সৃজনশীলতা, নকশা, জ্ঞান, রঙ ও কাপড় সম্পর্কে ধারণা, টেকনিক্যাল দক্ষতা যেমনঃ সেলাই ও প্যান্ট তৈরি এবং কম্পিউটার সহায়তা প্রাপ্ত ডিজাইন CAD সফটওয়্যার ব্যবহারের ক্ষমতা থাকতে হবে। এছাড়াও ফ্যাশন ট্রেন সম্পর্কে ওয়াকিব হাল থাকা ভালো যোগ্য যোগ দক্ষতা এবং তালগতভাবে কাজ করা ক্ষমতা গুরুত্বপূর্ণ।

মলিকো অন্য ডিজাইন তৈরি করার জন্য সৃজনশীলতা ও পরিহার্য। তাই নতুন ডিজাইন তৈরি সাহস ও পরীক্ষা নিরীক্ষা করার মানসিকতা থাকতে হবে। বিভিন্ন রংয়ের কাপড় রং এবং উপকরণ সম্পর্কে ধারণা থাকা প্রয়োজন, যাতে সৃজনশীল নকশা ফুটিয়ে তোলা যায়। টেকনিক্যাল দক্ষতা হিসেবে পোশাক তৈরি করার জন্য সেলাই প্রাথমিক ধারণা থাকা প্রয়োজন। তাছাড়া প্যাটার্ন তৈরিতে নকশা অনুযায়ী পোশাক তৈরীর দক্ষতা থাকতে হবে।

CAD প্রোগ্রাম এবং গ্রাফিক্স এডিটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করার মাধ্যমে ক্ষমতা ফ্যাশন ডিজাইনারদের ডিজাইন করা জন্য জরুরী। ফ্যাশন ট্রেন্ড সম্পর্কে জ্ঞান থাকার জন্য পোশাক শিল্পের সাম্প্রতিক টেন্ড এবং ভবিষ্যৎ ফ্যাশন সম্পর্কে আপটুডেট করতে হবে। ক্লায়েন্ট, প্রস্তুতকারক এবং অন্যান্য অংশীদারদের সাথে কার্যকর ভাবে যোগাযোগ করার ক্ষমতা থাকতে হবে। অনেক সময় তলোকত্ব ভাবে কাজ করতে হবে। তাই অন্যদের সাথে কাজ করা মানসিকতা থাকতে হবে। নকশা করার সময় যে সমস্যাগুলো দেখা দেয় সেগুলো সমাধান করার দক্ষতা থাকতে হবে।

কোথায় পড়বেন ফ্যাশন ডিজাইনং

কোথায় পড়বেন ফ্যাশন ডিজাইনং? ফ্যাশন ডিজাইন শিখতে হলে আপনাকে বাংলাদেশের বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অফ ফ্যাশন অ্যাট টেকনোলজি ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সটাইল, অথবা ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ফ্যাশন টেকনোলজি NIFT এর মত ভাল প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারেন। এছাড়া আপনি হজ কোর্সের মত অনলাইন প্লাটফর্মে বা বিভিন্ন বেসরকারি ও যাতে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফ্যাশন ডিজাইন করতে পারেন।

বিজিএমইএ ইনস্টিটিউট অব ফ্যাশন অ্যাট টেকনোলজি ও বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সটাইল এই দুইটি প্রতিষ্ঠান ফ্যাশন ডিজাইন নিয়ে পড়াশোনা জন্য বেশ পরিচিত। এ ছাড়া অনেক বেসরকারি ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে।

  • বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়
  • ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব ফ্যাশন এন্ড টেকনোলজি
  • বিজিএমইএ ইনস্টিটিউট অফ ফ্যাশন এন্ড টেকনোলজি

ফ্যাশন ডিজাইনার এর মাসিক আয় কত

ফ্যাশন ডিজাইনার এর মাসিক আয় কত তা আমরা অনেকেই জানিনা, ফ্যাশন ডিজাইনারের মাসিক আয় তাদের অভিজ্ঞতা উপর ডিপেন্ড করে, আবার কাজের ধরন এবং কর্মক্ষেত্রের ওপর নির্ভর করে।
ফ্যাশন-ডিজাইনার-হতে-হলে-কি-করতে-হবে
বাংলাদেশে একজন ইন্টার ফ্যাশন ডিজাইনারের মাসিক আয় ৮০০০ থেকে ১২০০০ টাকা হতে পারে, এবং চাকুরী শুরুতে ১৫০০০ থেকে ২০,০০০ টাকা পাওয়া যেতে পারে। অভিজ্ঞতা বাড়ার সাথে সাথে এই বেতন ও বৃদ্ধি পায় এবং সিনিয়র ডিজাইনারাও আরো বেশি আয় করতে পারে।

ফ্যাশন ডিজাইনার এর ক্যারিয়ার কেমন হতে পারে

ফ্যাশন ডিজাইনার এর ক্যারিয়ার অত্যন্ত সৃজনশীল এবং বিশ্বব্যাপীও সুযোগসহ একটি উজ্জ্বল পেশা হতে পারে, যেখানে পোশাকের নকশা রং কাপড় এবং সেলাইয়ের মাধ্যমে শিল্পীক দক্ষতা প্রকাশ করা যায়। এই ক্ষেত্রে প্রাথমিক বেতন কম হলেও অভিজ্ঞতা বারার সাথে সাথে তা বৃদ্ধি পায় এবং বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করলে বেতন অনেক বেশি পাওয়া যেতে পারে। একজন ফ্যাশন ডিজাইনার ব্যান্ডের জন্য কাজ করতে পারেন, নির্জন লেভেলের চালু করতে পারেন, অথবা বাইনহাউজ ও ফ্লাস্ট রিতে প্রকাশ করতে পারেন।

  • বড় ব্যান্ডের জন্য সংগ্রহ কালেকশন তৈরি করার জন্য ডিজাইন করা 
  • পোশাক উৎপাদন কারী প্লাস্টিরেতে ডিজাইন হিসেবে কাজ করা 
  • নিজস্ব ফ্যাশন ব্যান্ড চালু করে 
  • নিজের ডিজাইন করা পোশাক বিক্রি করা
  •  ঘরে বসে অনলাইন বিজনেসের মাধ্যমে ফ্যাশন ডিজাইন পুনর্ন বিক্রি করা
  • অনেক দেশীয় ডিজাইন নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারের কাছে বিক্রি করা

ফ্যাশন ডিজাইনার এর পড়ার খরচ

ফ্যাশন ডিজাইনার এর পড়ার খরচ নির্ভর করে আপনি কোন ধরনের কোর্স করবেন। কোথায় ভর্তি হবেন, এবং কোন প্রতিষ্ঠানে পড়বেন তার উপরে। বাংলাদেশের বিভিন্ন ডিপ্লোমা, সার্টিফিকেট এবং স্নাতক ব্যাচেলর বাস নাটক তোর মাস্টার্স ক্রসের খরচ বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। সাধারণত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এর জন্.৩ থেকে ৬ লাখ টাকা খরচ হতে পারে বলে মনে করা যায়। যেখানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে খরচ ২ থেকে ৩ লাখ টাকা। ডিপ্লোমা কোর্সের খরচ আর কম, এবং কিছু অনলাইনে কোর্সের বিনামূল্য পড়াশোনা সুযোগ রয়েছে।

ফ্যাশন ডিজাইন এ ক্যারিয়ার

ফ্যাশন ডিজাইন এ ক্যারিয়ার একটি সিজন ছিল লাভজনক পেশা, যেখানে পোশাক ও কোন সামগিক নকশার রং ও সেলাইয়ের কাজ করা হয়। এই ক্ষেত্রে একজন ব্যক্তি নিজের কঠিন ব্যান্ড তৈরি করতে পারে এবং বাইন হাউজ, ফ্যাশন হাউস, বা গার্মেন্টস শিল্পের ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে পারেন। এই পেশায় উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ করার জন্য সৃজনশীলতা নন্দনীয় কথা এবং ফ্যাশন ট্রেন সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।

পোশাক আনুষঙ্গিক টেক্সটাইল এবং চলচ্চিত্রের জন্য পোশাক নকশা করা। নিজস্ব কঠিন ব্যান্ড তৈরি করা। নিজের ডিজাইন বিক্রি করে বা ফ্রিল্যান্সিং ডিজাইনার হিসেবে কাজ করে আয় করা। ফ্যাশন সম্পর্কিত লেখালেখি বা তাই লিস্ট হিসেবে কাজ করা। বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজ ও ভাইং হাউসে ডিজাইনার প্যাটার্ন মাস্টার ও অন্যান্য পদের কাজ করার বিভিন্ন সুযোগ রয়েছে। তবে এক কথায় বলাদার ফ্যাশন ডিজাইন এ ক্যারিয়ার অনেক ভালো।

ফ্যাশন ডিজাইন কিভাবে হবো 

ফ্যাশন ডিজাইন হতে হলে আপনাকে একটি বিষয় প্রশিক্ষণ নিতে হবে। ফ্যাশন ডিজাইন দেখার জন্য আপনি দেশি বা বিদেশি নামকরা কোন প্রতিষ্ঠান থেকে ৪ বছর মেয়াদী স্নাতক ডিগ্রী বা ডিপ্লোমা খোঁজ করতে পারেন। অথবা অল্প মেয়াদের বিভিন্ন অনলাইনে কোর্স করতে পারেন। এছাড়াও ফ্যাশন ডিজাইন সম্পর্কে জানতে ও এই বিষয়ে দক্ষতা অর্জনের জন্য নিজের আগ্রহ চিরন্তিকতা ও ইচ্ছা সত্যিই খুব জরুরী।
ফ্যাশন-ডিজাইনার-হতে-হলে-কি-করতে-হবে

শিক্ষা গ্রহণ
  • অনুষ্ঠানিক শিক্ষাঃ ফ্যাশন ডিজাইন বা সংশ্লিষ্ট বিষয় কোন ভাল প্রতিষ্ঠান থেকে চার বছর মেয়াদী স্নাতক ডিগ্রী বা ডিপ্লোমা ও সম্পন্ন করতে পারে। এটি আপনাকে একজন ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।
  • অনলাইন কোর্সঃ বিভিন্ন অনলাইনে প্ল্যাটফর এর মাধ্যমে ডিজাইনের ওপর পোস্ট পাওয়া যায় যেখানে আপনি প্রসাদ তৈরি, সূচি কর্ম। স্বাভাবিক ডিজাইন ইত্যাদি শিখতে পারবেন।
প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন
  • ডিজাইন ও ডুয়িংঃ নকশা, আকার, রঙের ব্যবহার কালার মিটিং কালার মিচিং ইত্যাদি বিষয় পারদর্শী হতে হবে।
  • পাঠান কাচিং ও মেকিংঃ কাপড়ের পেটান ক্যাচিং এবং পোশাক তৈরি ও সেলাইয়ের কৌশল জানতে হবে।
নিত্যনতুন টেন্ড সম্পর্কে ধারণা রাখা
  • ফ্যাশন ডিজাইনারদের সব সময় ফ্যাশন টেন্ট সম্পর্কে আপটুডেট করতে হয় কেন পোশাকটি টেন্ডে যাবে সেই ধারণা রাখতে হবে
অভিজ্ঞতা ও পোর্টফোলিও তৈরি
  • ছোট পরিসরে নিজের ডিজাইনগুলো তৈরি করে একটি প্রটোকলীয় তৈরি করুন। এতে আপনার কাজ সম্পর্কে অন্যদের ধারণা হবে।
ফ্যাশন ডিজাইনের যেসব গুণাবলী থাকা দরকার আমরা এখন জানতে চলেছি, আসলে নতুন কিছু তৈরি করার ক্ষমতা এবং সৃজনশীল থাকা আবশ্যক। বিকাশ শক্তি ও সাহসের জন্য নকশা তৈরির প্রতি ভালোবাসা এবং এর পথে কাজ করার ইচ্ছাশক্তি থাকা প্রয়োজন। ধৈর্য্য ও অবসরে ফ্যাশন ডিজাইন একটি অধ্যায়ের কাজ তাই লেগে থাকতে হবে।

শেষ কথাঃ ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে

প্রিয় বন্ধুরা এতক্ষণ আমরা ফ্যাশন ডিজাইনার হতে হলে কি করতে হবে, ফ্যাশন ডিজাইন কি ধরনের কাজ করে, ফ্যাশন ডিজাইনারের কি ধরনের দক্ষতা ও জ্ঞান থাকতে হবে, কোথায় পড়বেন ফ্যাশন ডিজাইনিং, ফ্যাশন ডিজাইনার এর মাসিক আয় কত, ফ্যাশন ডিজাইনার এর ক্যারিয়ার কেমন হতে পারে, ফ্যাশন ডিজাইনারের খরচ কত, ফ্যাশন ডিজাইনের পড়ার খরচ, ফ্যাশন ডিজাইন কিভাবে হব এই সম্পর্কে।


আশা করি আপনি এই পোস্টটি পরে উপকৃত হয়েছেন। এই পোস্টটি পড়ে যদিও আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে, আপনার বন্ধুদের সঙ্গে এই পোস্টটি শেয়ার করে দিন যাতে আপনার বন্ধুরাই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হতে পারে। এতক্ষণ ধরেই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, পরবর্তী পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে স্বাগতম। ততক্ষণের সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নয়ন২৪ এ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url