পাথরকুচি পাতার ৩০টি আশ্চর্যজনক উপকারিতা এবং অপকারিতা
noyon 24
১৮ সেপ, ২০২৫
প্রাচীনকাল থেকে পাথরকুচির পাতার কার্যকারিতা ভূমিকা পালন করে। এই পোস্টটিতে আমরা
জানবো পাথরকুচি পাতার ৩০টি আশ্চর্যজনক উপকারিতা এবং অপকারিতা, পাথরকুচি পাতার রস খেলে কি হয়,
খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে কি হয়, পাথরকুচি পাতা কোথায় পাওয়া যায় এই
সম্পর্কে।
আমরা বিভিন্ন রোগে ভোগী পেটের হজমের সমস্যা পাথরকুচির পাতা মহা ওষুধ হিসেবে
ব্যবহৃত।তাহলে পাথরকুচি পাতার ৩০টি আশ্চর্যজনক উপকারিতা এবং অপকারিতা জেনে নেওয়া যাক।
প্রেজ সূচিপত্রঃ পাথরকুচি পাতার ৩০টি আশ্চর্যজনক উপকারিতা এবং অপকারিতা
পাথরকুচি পাতার ৩০টি আশ্চর্যজনক উপকারিতা অনেক। এটি কিটির পাথর অপসারণ, মূত্রনালীর সংক্রমণ
প্রস্রাব সংক্রান্ত সমস্যা, পেট ফাঁপা, অতিরিক্ত তৃষ্ণা, এবং ব্যান্ড সুগার
নিয়ন্ত্রণ কার্যকর। এছাড়াও এর অ্যান্টি ইনফার্মেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং এটি
ঠান্ডা ও শ্বাসকষ্ট নিরাময়ের কার্যকর করে। বাহিকভাবে ব্যবহার করলে এটি ব্রণ ক্ষত
ও থেতলে পাওয়া অংশে উপকারী।
১. কিডনি ও মূত্রনালীর সমস্যাঃ কিডনি ও গলব্লাডারের পাথর অপসারণে, মূত্রনালীর
সংক্রমণ প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া, এবং অনিয়ম দূর করতে পাথরকুচি পাতার রস উপকারী।
২. পেট ও হজমের সমস্যাঃ পেট ফাঁপা, পেটের ব্যথা এবং গ্যাস্টিকের সমস্যা এর রস সেবন
করলে উপকার পাওয়া যায়।
৩. ডায়াবেটিকস ও তৃষ্ণাঃ এটি রক্তের সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং
অতিরিক্ত তৃষ্ণা নিরাময় করে।
৪. ঠান্ডা ও শ্বাসকষ্টঃ পুরনো সর্দি কাশি ও শ্বাসকষ্ট উপশমে এই পাথরকুচির পাতার রস
গরম করে খেলে উপকার হয়।
৫. ক্ষত ও ত্বকের সমস্যাঃ ব্রণ, যেকোনো ধরনের ক্ষত, এবং মাংসপেশী থেতলে গেলে,
পাথরকুচির পাতার রস সেই আক্রান্ত স্থানে লাগালে দ্রুত সেরে যায়।
৬. বিষাক্ত পোকামাকড় কামড়ঃ বিষাক্ত পোকামাকড় কামড়ালে সে জায়গায় জ্বালা
যন্ত্রণা ব্যথা হলে পাথরকুচির পাতার রস দিলে উপকার পাওয়া যায়।
৭. শিশুদের পেট ব্যথাঃ অনেক শিশুর পেট ব্যাথা হয়ে থাকে সেই ক্ষেত্রে পাথরকুচির
পাতার রস ১ থেকে ২ চা চামচ চিনি দিয়ে মিশিয়ে হালকা ফুটন্ত পানিতে মিশিয়ে
খেলে এর অনেক উপকার পাওয়া যায়।
৮. কোষ্ঠকাঠিন্যঃ কারো যদি কষ্ট কাঠিন্য হয়ে থাকে তাহলে পাথরকুচির পাতার রস ফেলে
উপকার পাওয়া যায়।
পাথরকুচি পাতার অপকারিতা
পাথরকুচি পাতার অপকারিতা সম্পর্কে এখন আমরা জানবো। পাথরকুচির পাচার যেমন উপকারিতা
রয়েছে তেমনি অপকারিতাও রয়েছে।
পেট ব্যথা, বমি বা ডায়রিয়াঃ পাথরকুচির পাতা অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে বা বহুল
পদ্ধতিতে ব্যবহার করলি পেটে ব্যথা, বমি ও ডাইরির মত কিছু সমস্যা হতে পারে।
নির্দিষ্ট স্বাস্থ্য সমস্যা ঝুঁকিঃ যারা হাটের সমস্যা ভুগছেন বা যারা রক্তচাপের
ওষুধ সেবন করেন, তাদের পাথরকুচির পাতা ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকা উচিত,
কারণ এটি কিছু ক্ষেত্রে জটিলতা তৈরি করতে পারে।
গর্ভবতী ও স্তন্যদান কারী মহিলাদের জন্যঃ গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মহিলাদের
পাথরকুচির পাতা ব্যবহার করা উচিত নয়, কারণ এর প্রভাব সম্পর্কে যথেষ্ট তথ্য
পাওয়া যায় না এবং এটি তাদের জন্য নিরাপদ না হতে পারে বলে মনে করা হয়।
চর্মরোগঃ কিছু মানুষের চুলকানি রয়েছে তাদের পাথরকুচির পাতা খাওয়া থেকে বিরত
থাকা উচিত।
অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়াঃ পাথরকুচির পাতার সাথে অন্যান্য ভীষণ বা
রাসায়নিক ওষুধ সেবন করলে তা অপতাসিত বা ক্ষতিকারক প্রক্রিয়া সৃষ্টি করতে
পারে।
পাথরকুচির পাতার রস খেলে কি হয়
পাথরকুচির পাতার রস খেলে কি হয় তা আমরা অনেকেই জানিনা। আসলে পাথরকুচির পাতার রস
খেলে কিডনিতে পাথর, উচ্চ রক্তচাপ এবং লিভারের সমস্যা, জন্ডিস, পাইলস, শিশুদের
পেটব্যথা, পাথরকুচি পাতার রস থেকে উপকার পাওয়া যায়।
কিডনি ও মূত্রনালী সমস্যাঃ কি নিতে পাথর জমা প্রতিরোধ এবং পাথর অপসারণ এর
সাহায্য করে। মূত্রনালী সংক্রমণ বা প্রস্রাবে জ্বালাপোড়াও কমাতে পারে।
লিভার ও হজমের সমস্যাঃ লিভারের সমস্যা, বিশেষ করে জন্ডিস নিরাময় সহায়ক।
এসিডিটি ও পেটব্যথা, পেট ফাঁপা উপশম করতে কার্যকর।
উচ্চ রক্তচাপঃ উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ সাহায্য করে।
সর্দি ও কাশিঃ পুরনো সর্দি দূর করতে এবং কাশিভাব ফুসফুসের পর্দাহ কমাতে উপকারী।
পাইলস ও রক্ত পিণ্ডঃ গোল মরিচ মিশিয়ে পান করলে পাইলস এবং রক্তপিন্ডের মতো রোগ
থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ত্বকের উপকারীঃ পাথরকুচির পাতা প্রচুর পানি থাকে, যা ত্বকের জনক খুবই উপকারী।
শিশুদের জন্যঃ শিশুদের পেট ব্যথায় পাথরকুচি রস পেটে মালিশ করলে আরাম পাওয়া
যায়।
কোষ্ঠকাঠিন্যঃ কারো যদি কষ্ট কাঠিন্য হয়ে থাকে তাহলে পাথরকুচির পাতার রস
ফেলে উপকার পাওয়া যায়।
পাথরকুচি পাতার ব্যবহার
পাথরকুচি পাতার ব্যবহার আমাদের জানা আবশ্যক। পাথরকুচির পাতা কিডনি ও মূত্রনালী
সমস্যা যেমন কিডনির পাথর মুদ্রণে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও এটি
পুরনো সর্দি-কাশি, পেট ফাঁপা, শিশুদের পেট ব্যথা, ব্রণ, ক্ষত, থেতলে যাওয়া,
মাংসপেশী এবং বিষাক্ত পোকা কামড় বাহিকভাবে ও অভ্যন্তরীণভাবে উপকার পাওয়া
যায়।
অভ্যন্তরীণ ব্যবহার
কিডনি ও মূত্রনালীর সমস্যাঃ কিডনির পাথর ভাঙতে, মূত্রনালী সংক্রমণ ও
প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া কমাতে পাথরকুচির পাতার রস ব্যবহার করা হয়।
সর্দি ও ঠান্ডাঃ পুরনো সর্দিতে গরম পাতার রস খেলে উপকার পাওয়া যায়।
পেটের সমস্যাঃ পেট ফাঁপা ও শিশুদের পেটব্যথা পাথরকুচির পাতার রস পান করলে বা
পেটে মালিশ করলে এর উপকার হয়।
রক্তপিণ্ডঃ রক্তপিন্ডের ক্ষেত্রেও পাথরকুচির পাতার রস ব্যবহার করা হয়।
ব্রণ ও ক্ষতঃ ব্রণ ও যেকোনো ক্ষততে পাথরকুচি পাতার রস সে কে লাগালে উপকার
পাওয়া যায়।
থেতলে যাওয়া মাংসপেশিঃ ফিরলে যাওয়া মাংসপেশির ক্ষেত্রে এই পাতার রস
ব্যবহার করার ক্ষেত্রে আরাম পাওয়া যায়।
বিষাক্ত পোকার কামড়ঃকোন বিষাক্ত পোকামাক করে আক্রান্ত স্থানে পাথরকুচির পাতা
রস থেকে লাগালে সেখানে আরাম পাওয়া যায়।
অন্যান্য
ত্বকের যত্নঃ পাথরকুচি পাতা প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে, তাই ত্বকের জন্য খুবই
উপকারী।
রক্তের সুগারঃ পাথরকুচি পাতা রক্তের সুগারে মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে
পারে।
পাথরকুচির পাতা মাধ্যমে কিভাবে প্রজনন ঘটে
পাথরকুচির পাতা মাধ্যমে কিভাবে প্রজনন ঘটে এটা আমরা অনেকেই জানিনা। পাথরকুচির গাছ
পাতার মাধ্যমে অঙ্গজ প্রজনন করে থাকে। পাতার কিনারা ছোট ছোট কুড়ি গজায়, যেখান
থেকে গুচ্ছ মূল সৃষ্টি হয়। এই কুরিও গুচ্ছ মূল থেকে পুষ্টি ও দলীয় অংশ পায় এবং
ধীরে ধীরে একটি সম্পূর্ণ নতুন পাথরকুচি চারা গাছ তৈরি হয়, যা পরের মাতৃগাছ থেকে
বিচ্ছিন্ন হয়ে স্বাভাবিকভাবে বেড়ে ওঠে।
নতুন কুড়ির প্রজননঃ পাথরকুচি গাছের পাতা কিনারা থাকা খাস বা খাসগুলি থেকে
নতুন করে উৎপত্তি হয়।
গুচ্ছ মূলের সৃষ্টিঃ এই ঘুড়িগুলো থেকে নিজের দিকে গুচ্ছ মূল গজায়।
নতুন ছাড়া জন্মঃ কুড়ি ও গুচ্ছ মূল একটি স্বাধীন সারায় পরিণত হয় এবং সেখান
থেকে একটি নতুন পাথরকুচির গাছ তৈরি হয়ে যায়।
মাতৃকাস থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়াঃ কিছু সময় পর তখন তারাটির যথেষ্ট বড় হয়ে
যায়, তখন এটি মাতৃগাছ থেকে বিভিন্ন ভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং একটি
তন্ত্র উদ্ভিদ হিসেবে বৃদ্ধি পেতে থাকে।
এই প্রক্রিয়াটি ওজন ও প্রজননের একটি উদাহরণ যেখানে মূল উদ্ভিদটির একটি অংশের
মাধ্যমে সম্পন্ন নতুন উদ্ভিদ তৈরি হয়। তাই আদিকাল থেকেই এই প্রজনন হয়ে আসছে তাই
পাথরকুচির পাতা অনেক গুনাগুন পাওয়া যায়।
পাথরকুচির পাতার বিজ্ঞানসম্মত নাম
পাথরকুচির পাতার বিজ্ঞানসম্মত নাম আমরা অনেকেই জানিনা। তাহলে চলুন দেরি না করে
পাথরকুচি পাতার ইংরেজি নাম জেনে নেওয়া যাক। এই পাতাটি গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ উদ্ভিদ
যা আয়ুর্বেদিক ও ইউনানী চিকিৎসা ব্যবহার হয়।
এর নাম হলোঃ Kalanchoe
pinnata বা Bryophyllum pinnatum । এটি Crassulaceae পরিবারের একটি ওষুধি
উদ্ভিদ। এটি বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা যেমনঃ সর্দি ও কিডনির পাথরের সমস্যা উপকারী
বলে পরিচিত।
পাথরকুচি পাতা দেখতে কেমন
পাথরকুচি পাতা দেখতে কেমন তা আমরা অনেকেই জানি কিছু মানুষ হয়তো দেখেনি।
পাথরকুচি পাতা পুরু, মসৃণ এবং মাংসল হয়, যা দেখতে ডিম্বাকৃতি এবং এর কিনারায় খাস কাটা বা
গোলাকার থাকে। পাতাগুলো সাধারণত সবুজ রঙ্গের হয় এবং এর কিনারা থেকে নতুন চারা
গজায় যা থেকে পাথরকুচি গাছের বংশবিস্তার ঘটে। এই পাতাগুলো ঔষধি গুণাবলীর জন্য
পরিচিত এবং এটি প্রায়ই কিডনি ও পেটের সমস্যার সমাধানের ব্যবহৃত হয়।
১. পাথরকুচির পাতার বৈশিষ্ট্য
২. আকৃতিঃ পাতাগুলো সাধারণত ডিম্বাকৃতি হয়।
৩. গঠনঃ পাতাগুলো পুরু মসৃণ এবং মাংসল প্রাকৃতির হয়।
৪. রংঃ এর পাতাগুলো সবুজ রঙ্গের হয়ে থাকে।
৫. কিনারার বৈশিষ্ট্যঃ পাতার কিনারায় খাচকাটা বা গোলাকার দাগ দেখা যায়, যেখান থেকে নতুন কুড়ি গজায়।
৬. অন্যান্যঃ পাথরকুচি পাতা থেকে চারা গজায়, যা পাথরকুচি গাছের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য।
পাথরকুচির গাছ কোথায় পাওয়া যায়
আমরা অনেকেই পাথরকুচির গাছ চিনি না, আবার অনেকেই চিনে থাকলেও পাথরকুচির গাছ
কোথায় পাওয়া যায়, তা আমরা জানিনা। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া
যাক।
বাংলাদেশের সর্বত্রঃ এই গাছটি বাংলাদেশের প্রায় সকল অঞ্চলে দেখা
যায়।
ভাদ্র ও জলাভূমি এলাকাঃ চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামের মতো জ্বলা পূর্ণ
এলাকায় পাথরকুচির কাজ বেশি দেখা যায়, এছাড়াও অনেক জায়গায় গাছটি দেখা
যায়।
ভেজা ও স্যাঁতসতে জায়গায়ঃ কাকুর মাটিতেও এই গাছ জন্মায়, এই গাছ
জন্মালেও ভেজা ও স্যাঁতসতে পরিবেশে এরা দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
সাদ ও বাগানঃ এর বিশেষ প্রজনন ক্ষমতার কারণে এটি বাড়ির ছাদে বা বাগানেও
লাগানো যায়। পাতা মাটিতে রেখে দিলে নতুন চারা জন্মায়, তাই এটি খুব সহজেই
পাওয়া যায়
পাথরকুচির পাতা খাওয়ার নিয়ম
আমরা উপরে পাথরকুচি পাতার ৩০টি উপকারিতা এবং পাথরকুচি পাতার অপকারিতা সম্পর্কে
জানলাম। এখন পাথরকুচির পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানবো। পাথরকুচি পাতার
বিভিন্ন উপায়ে কাজে যেতে পারে, যেমন রস করে সেবন, কাঁচা চিবিয়ে খাওয়া বা পানিতে
ফুটিয়ে চা বানিয়ে পান করা। কিডনির পাথর গলাতে বা প্রস্রাবের সমস্যা দূর করতে ১
থেকে ২ চা চামচ রস খালি পেটে সেবন করা যেতে পারে। এছাড়াও ত্বকের সমস্যা বা
গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলে পাথরকুচি পাতা ব্যবহার করা হয়।
কারো গ্যাস্ট্রিক হলে বা প্রস্রাব আটকে থাকা সমস্যা হলে এক থেকে দুই চার চামচ
পাতার রসের সাথে সামান্য জিনিস এবং আদা কাপ কুসুম গরম পানিতে নিচে সেবন করা
যায়। অসুস্থ থাক বা ভীষণ হিসেবে পাথরকুচি পাতা ছড়াছড়ি চিবিয়ে খাওয়া যেতে
পারে। পাথরকুচি পাতা পানিতে সিদ্ধ করে চাপা নিয়েও পান করা পারে। ত্বকের সমস্যার
থাকলে পাথরকুচি পাতা রস বা পেস্ট করে ত্বকের একজিমা সেরিয়াসিস বা একে নিজের মত
সমস্যার সমাধান করা যায়।
রান্নায় ব্যবহারের জন্য পাথরকুচির পাতা বিভিন্ন উপায়ে উপকার হয়। যেকোনো ভীষণ
উদ্ভিদ ব্যবহারে আগে একজন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডাক্তারে পরামর্শ নেওয়া উচিত।
শেষ কথাঃ পাথরকুচি পাতার ৩০টি আশ্চর্যজনক উপকারিতা এবং অপকারিতা
প্রিয় বন্ধুরা, এতক্ষণ আমরা জানলাম পাথরকুচি পাতার ৩০টি আশ্চর্যজনক উপকারিতা এবং অপকারিতা, পাথরকুচির পাতার রস খেলে কি হয়, খালি পেটে পাথরকুচি পাতা খেলে
কি হয়, পাথরকুচির পাতা কোথায় পাওয়া যায়, পাথরকুচি পাতার ব্যবহার, পাথরকুচি
পাতার মাধ্যমে কিভাবে প্রজনন ঘটে, পাথরকুচি পাতা বিজ্ঞানসম্মত নাম কি, পাথরকুচি
পাতা দেখতে কেমন হয়, পাথরকুচির গাছ কোথায় পাওয়া যায়, পাথরকুচির পাতা খাওয়ার
নিয়ম সম্পর্কে।
আশা করি এতক্ষণ ধরে পাথরকুচি পাতার ৩০টি উপকারিতা এবং পাথরকুচি পাতার অপকারিতা এই
পোস্টটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন। পাথরকুচি পাতার ৩০টি উপকারিতা এবং পাথরকুচি
পাতার অপকারিতা পরে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে কমেন্ট বক্সে একটা ভাল
কমেন্ট করুন। আর আপনার বন্ধুদের সঙ্গে এই পোস্টটি শেয়ার করে দিন। যেন আপনার
বন্ধুরা পাথরকুচি পাতার ৩০টি উপকারিতা এবং পাথরকুচি পাতার অপকারিতা পরে উপকৃত হতে
পারে। ধন্যবাদ,
নয়ন২৪ এ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url