ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান - সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন
ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে প্রায় অনেক মানুষই জানতে চায়। জন্মের পর থেকে কিছু মানুষ ফর্সা হয়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে রঙের পরিবর্তন ঘটে। কেউ ফর্সা আবার কেউ কালো আবার কেউ শ্যামলা রূপ ধারণ করে জন্মগ্রহণ করে। যাদের চেহারা সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় না।
কালো শ্যামলা থাকে তারা চায় নিজের চেহারা উজ্জ্বল করতে। আপনাদের মাঝে ফর্সা হওয়া সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে এই পোস্টে বিস্তারিত আলোচনা করব। সম্পূর্ণ জানতে নিচে ভালোভাবে পড়ে নিন।
পেজ সূচিপত্রঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে বিস্তারিত
- ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান
- ফর্সা হওয়ার জন্য ঘরোয়া উপায় সাবান তৈরি উপকরণ
- প্রাকৃতিক ভাবে নিমপাতা সাবান তৈরি এবং ব্যবহার
- কাঁচা হলুদ দিয়ে সাবান তৈরি
- পুরো শরীর ফর্সা করার সমাধান
- ফর্সা হওয়ার হানি সাবান
- ফেসওয়াশ নাকি সাবান ব্যবহার করবে
- স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার সাবান
- ডাব সাবান দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
- শেষ কথাঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান
ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান
ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান কোনটা এটা আমরা চিনি না। প্রত্যেক মানুষ চেহারা
সৌন্দর্য করার জন্য বিভিন্ন প্রকার সাবান ব্যবহার করে থাকে। এবং তার থেকে দেখা
যায় চেহারা কোন উন্নতি ঘটে না। কিছুক্ষণের জন্য চেহারা উজ্জ্বলতা দেখায় আবার
পরবর্তী সময়ে আগে যা ছিল তাই হয়ে যায়। চেহারায় খোঁড়া দাগ বিভিন্ন
ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে, যা চেহারা সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয়। এজন্য ফর্সা হওয়ার
সাবান নিজেকে ঘরোয়া উপায় তৈরি করতে হবে। সেটা সবকিছু প্রাকৃতিকভাবে কিছু সাবান
আছে।
সেই সাবানগুলো ব্যবহার করলে ফর্সা হওয়া যায়, সাবান শুধু চেহারা ধুলাবালি লেগে
থাকা পরিস্কার করার জন্য ব্যবহার করতে হয়। অতিরিক্ত সাবান ব্যবহার করলে যেমন
ধীরে ধীরে সাবান ক্ষয় হয়, তেমনি চেহারা একটি অংশ ক্ষয় হতে থাকে। এজন্য সাবানের
মাখা বা ব্যবহার করা একটু কমিয়ে দিতে হবে। এবং যে সাবান চেহারা এবং ত্বকের জন্য
উপকারী সেই সাবান ব্যবহার করতে হবে। তাছাড়া ব্যবহার করতে পারেন ফেসওয়াশ এটাও
শুধু চেহারার জন্য ব্যবহার করতে হয়।
তাই ফেসওয়াশে আছে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস প্রতিরোধের ক্ষমতা। তাই প্রেসার
ব্যবহার করা আপনার জন্য নিরাপদ হবে। ফেসওয়া শ দেখেশুনে ব্যবহার করবেন কারণ অনেক
ধরনের ফেসওয়াশ আছে যেগুলো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে সেগুলো ত্বকের ক্ষতি করতে
পারে। ফর্সা হওয়া কিছু সাবানের নাম নিচে দেওয়া হলঃ
- D-ne Nano Kajic White / Double Whitening Suite SOAP এই সাবানে আছে কোটা পায়রা প্যারট আর ভোটিং ভিটামিন বিটামিন বি২ এবং কজি বাহা থেকে রোধ করে, এবং ত্বক উজ্জ্বল ও ফর্সা করে।
- Kajic Whitening SOAP ভিটামিন বি৩, ভিটামিন ই, ভিটামিন সি, যা সমস্ত শরীর ফর্সা করার কার্যকারিতা ক্ষমতা রয়েছে। এটি আপনার শরীর ও সমস্ত জায়গা উজ্জ্বল এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা প্রতিরোধ করবে।
- Madam White Rice Milk Argan Oil SOAP এটি ত্বকের কালো দাগ নিস্তা ব্রণ এবং ত্বকের উপর জমে থাকা ময়লা পরিষ্কার করে থাকে। সাত দিনের মধ্যে এর ফলাফল পাওয়া যায়, এই সাবানে আছে কোকোনাট ওয়েল, কজিস এসিড, সুইট অরেঞ্জ ভিটামিন সি ভিটামিন ই ভিটামিন সি ২।
- Koijc papaya Koilc Acid Plus এটি ত্বক পোশাক করার জন্য বেশ উপকারী একটি সাবান। মুখের স্পট দূর করে, এই সাবানে আছে ভিটামিন এ ভিটামিন সি। মুখ ধবধবে ফর্সা করতে সাহায্য করে, মুখে কোন তেল বা ময়লাযুক্ত কোন কিছু নেতা দূরত্ব সেরে যায়। মুখে মেছতা দূর করার জন্য বেশি উপকারী আর মুখে থাকলে সেটাও খুব দ্রুত দূর করে।
ফর্সা হওয়ার জন্য ঘরোয়া উপায় সাবান তৈরি উপকরণ
ফর্সা হওয়ার জন্য ঘরোয়া উপায় সাবান তৈরি উপকরণ সম্পর্কে এখন আমরা
জানবো। প্রাকৃতিকভাবে ঘরে বসে সাবান তৈরি করে সেই সাবান নিজের গায়ে ব্যবহার
করলে অনেক পরিবর্তন ঘটে। নিজের চেহারা ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়, ত্বকের কোন
ধরনের দাগ নিস্তা ব্রণ এমনকি বিভিন্ন সমস্যা থাকলে তা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
এজন্যই যে সাবান তৈরি ক্ষেত্রে সঠিক নিয়ম মেনে তারপর সাবান তৈরি করতে হবে।
অবশ্যই প্রাকৃতিকভাবে সাবান তৈরি করার অনেক উপকরণ রয়েছে।
সহজ নিয়মে সাবান তৈরি করার আলোচনা করছি। অনেকগুলো প্রাকৃতিক উদ্ভিদ আছে যেগুলো
যে সাবান তৈরি করলে অল্প কিছুদিন ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে
ফলে ত্বকের দাগ মুক্ত হবে, ত্বকের যে কোন সমস্যা দূর হবে যেমনঃ
- কাঁচা হলুদ
- নিমপাতা
- কমলা লেবু
- নারকেল তেল
- লেবুর রস
- এলোভেরা
- গ্লিসারিন সাবান বেজ
- কজিক এসিড পাউডার
- চাপাতি
প্রাকৃতিক ভাবে নিমপাতা সাবান তৈরি এবং ব্যবহার
প্রাকৃতিক ভাবে নিমপাতা সাবান তৈরি এবং ব্যবহার জানব। প্রাকৃতিকভাবে সাবান তৈরি
করার সবচেয়ে ভালো। কারণ নিমপাতা সাবানে আছে অ্যান্টিবায়োটিক ভাইরাস মুক্ত
করার কার্যকারী ক্ষমতা। নিমপাতা সাবান প্রতিনিয়ত ব্যবহার করলে ত্বকের যেকোনো
সমস্যা সমাধান হবে। ত্বক উজ্জ্বল ও গ্রহণ ত্বকের বিভিন্ন প্রকার দাগ, এমনকি
অনেক রোগ থেকে মুক্তি দেবে। নিমপাতা সাবান বেশ কার্যকরী নিম পাতা আছে ভিটামিন
সি, ভিটামিন ই, ভিটামিন ডি।
এর জন্যই ঘরোয়া উপায় নিমপাতা সাবান তৈরি করতে হবে। কিছু পরিষ্কার নিম পাতা
সংগ্রহ করতে হবে, তারপর সংগ্রহ করতে হবে সাবান বেজ, এবং লাগবে ভিটামিন ই
ক্যাপসুল দুই থেকে তিনটি নিমপাতা ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
নিমপাতা পাতায় মিক্সার এর পেস্ট বানাতে হবে। এবং সাবানে বেশ কুচি কুচি করে
কেটে আগুনের হিট দিয়ে গলাতে হবে।
তখন নিমপাতা পেস্ট গলে যাওয়া গিসারিন সাবান বীজের মধ্যে ছেড়ে দিয়ে ভালো করে
মিশ্রণ করে নিতে হবে। আগুনের চুলা থেকে নামিয়ে একটি প্লাস্টিকের শ্বাস এর
মধ্যে ২০ থেকে ৩০ মিনিট রেখে ঠান্ডা করতে হবে। যদি শ্বাস না থাকে তাহলে একটি
কাগজ দিয়ে তৈরি করবেন তারপর থেকে সাবানটি ব্যবহার করতে পারবেন। এভাবে বাড়িতে
বসে খুব সহজেই নিমপাতা সাবান তৈরি করতে পারবেন।
কাঁচা হলুদ দিয়ে সাবান তৈরি
কাঁচা হলুদ দিয়ে সাবান তৈরি সম্পর্কে আমরা জানবো। কাঁচা হলুদ মানব দেহের জন্য
বেশ কার্যকরী উপাদান। কাঁচা হলুদ সম্পর্কে আমরা হয়তো অনেক কিছু জানি
প্রতিনিয়ত কাঁচা হলুদ এবং নিমের পাতা একসাথে বেটে ব্যবহার করে থাকি। কাঁচা
হলুদে আছে শক্তিশালী ভিটামিন ডি যার ফলে দেহের ত্বকের যে কোন রোগ থেকে মুক্তি
পেতে সাহায্য করে। বাড়িতে বসে কাঁচা হলদে সাবান তৈরি করুন কাঁচা হলুদের সাবান
ব্যবহার করার ফলে বিভিন্ন অংশে কালো দাগ ফোঁড়া এলার্জি চর্ম রোগের মত মারাত্মক
রোগ থেকে মুক্তি পেতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ নিমপাতার ১০টি উপকারিতা ও নিম পাতার অপকারিতা
এজন্য বাইরের সাবান ব্যবহার করার চাইতে নিজে বাড়িতে বসে সাবান তৈরি করা ভালো।
হলুদের সাবান ব্যবহার করলে ত্বকের কোন ক্ষতিকর ভাইরাস আক্রমণ করতে পারবেনা।
কাঁচা হলুদের সাবান যেভাবে তৈরি করবেন এজন্য পরিষ্কার হলুদ সংগ্রহ করতে হবে,
তারপর তার সাথে রাখতে হবে সাবান বে স এবং লেবুর রস। এরপর কাঁচা হলুদ পানিতে
হবে। সাবান বে চুলায় গরম করে সম্পন্ন গুলিয়ে নিতে হবে।
সম্পূর্ণ ভুলে গেলে হলুদের পেস্ট এবং দুই থেকে তিন চা চামচ লেবুর রস। এবং
ভিটামিন ই ক্যাপসুল এক থেকে দুইটি এসিড পাউডার দুই থেকে তিন চার চামচ ভুলে
যাওয়া সাবান মধ্যে দিয়ে ভালো করে মিশ্রণ করতে হবে। তারপর চুলা থেকে নামিয়ে
কাগজের তৈরি এবং প্লাস্টিকের তৈরি এবং চাষের মধ্যে ঢেলে ২০ থেকে ২৫ মিনিট
ঠান্ডা করতে হবে তারপর কাঁচা হলুদের প্রাকৃতিকভাবে সাবান বিযুক্ত সাবান তৈরি
হয়ে যাবে।
পুরো শরীর ফর্সা করার সমাধান
পুরো শরীর ফর্সা করার সমাধান খুব সহজ। এজন্য আপনাকে ভালো সাবান ব্যবহার করতে
হবে নিয়মিত সাবানের মধ্যে অনেক সাবান আছে যে সাবান কোন উপকারে আসে না ব্যবহার
করার ফলে ত্বক খসখসে হয়ে যায়। ত্বকের বিভিন্ন ফোঁড়া দাগ দেখা যায় এইসব
সাবান ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। ভালো সাবান ব্যবহার করতে হলে এই
পোষ্টের মধ্যে রয়েছে সাবান দিয়ে আলোচনা করা এই সাবান ব্যবহার করতে পারেন।
এই সাবান আপনার পুরো শরীর উজ্জ্বল করবে এবং ত্বকের কোন ধরনের ক্ষতিকর ভাইরাস
থাকলে তা রোধ করে তুলবে। প্রত্যেকটা মানুষের রং বিভিন্ন রকমের হয় কেউ শ্যামলা
কেউ কালো আবার কেউ ফর্সা। এজন্য একটা কথা মানতে হবে মানুষ জন্মের পর থেকে যে
রঙের নির্ধারিত হয় সেই রং কখনো পাল্টানো যায় না। এইটা সৃষ্টিকর্তা থেকেই আসা।
কিছু পরিবর্তন হয় রংটা পরিষ্কার দেখতে উজ্জ্বল লাগে সাবানের মাধ্যমে।
যে সাবানগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি এই সাবানগুলো আপনি ব্যবহার করতে পারবেন।
বিশেষ করে প্রাকৃতিক ভাবে বাড়িতে বসে সাবান তৈরি করলে ওই সাবানে অনেক উপকার
পাওয়া যায়। চেহারা ত্বক সহজে ভালো হয় সতেজ থাকি কালো চামড়া ফর্সা হয়ে যায়
শ্যামলা চেহারা উজ্জ্বলতা বাড়ে।
ফর্সা হওয়ার হানি সাবান
ফর্সা হওয়ার হানি সাবান ত্বকের জন্য একটি প্রাকৃতিক এবং ভীষণ উপকারী পূর্ণতা
আপনার ত্বকের মশ্চারাইজ করতে সাহায্য করবে। বাংলাদেশে প্রায় অনেক মানুষই পচা
হওয়ার জন্য হানি সাবান ব্যবহার করে থাকে। হানি সাবানে সাধারণত প্রধান উপকরণ
হিসেবে মধু ব্যবহার হয়। প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে মধু আপনার ত্বকের জন্য ভীষণ
উপকারী হতে পারে কারণ এটি আপনার ত্বকের রক্ষতা ও শুষ্কতা ভাব কমিয়ে ত্বকে
ময়েশ্চারাইজ রাখি এবং আপনার ত্বকের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
এছাড়া মধুতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়া গুণাবলী যা
আপনার ত্বকের বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদান করে থাকে, এবং আপনার ত্বকের
স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। হানি সাবান ব্যবহার করার ফলে আপনার ত্বকের
মৃত কোষগুলো দূর করে আপনার ত্বকে সতেজ ও মসৃণ করে তোলে। এই সাবান আপনার ত্বকে
ভেতর থেকে পরিষ্কার রাখে পাশাপাশি আপনার ত্বকে অত্যন্ত নরম ও কোমল রাখতে সাহায্য
করে। তবে হানি সাবান যেহেতু প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি তাই বিশেষ করে শুষ্ক
ত্বকের এটি ব্যবহারের পর অবশ্যই তোকে ব্যবহার করতে হবে।
ফেসওয়াশ নাকি সাবান ব্যবহার করবে
ফেসওয়াশ নাকি সাবান ব্যবহার করবে? একশোর মধ্যে ৯৫ ভাগ সাবান ব্যবহার করে। এবং
চার ভাগ মানুষকে শেষ ব্যবহার করে থাকে। অনেক সময় দেখা যায় অতিরিক্ত সাবান
ব্যবহারের ফলে ত্বকের খসখসে ভাব এবং বিভিন্ন দাগরা ছোট ছোট পোড়া দেখা যায়।
তাই সাবান যেমন হয় হয় তেমনি সাবান কিন্তু ত্বক ক্ষয় করে তোলে। এই জন্য সাবান
ব্যবহার করার আগে আপনাকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে সাবানের দাম কতটুকু বেশি হলে
ভালো সব সময় ভালো সাবান ক্রয় করতে হবে।
ফেসওয়াস মুখে ব্যবহার করার জন্য ফেসওয়াশ ব্যবহার করলে কোন ক্ষতি হয় না।
বিভিন্ন প্রকার ভিটামিন সি পুষ্টি থাকে। চেহারা এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়া
ত্বক সতেজ রাখে, তোকে যে কোন কালো দাগ পড়া থাকলে দ্রুত রোধ করে তোলে। অবশ্যই
দেখে শুনে ভালো ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে হবে। যেগুলো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে
সেগুলো ব্যবহার করা যাবে না, এজন্য ইন্ডিয়া ফেসওয়াশ ব্যবহার করা ভালো।
স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার সাবান
স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার সাবান হওয়ার তেমন সমাধান নেই, কারণ জন্ম থেকেই
মানুষের ত্বক নির্ধারণ হয়ে আসছে। ফর্সা হওয়ার জন্য সাবান বা ফেসওয়াশ ব্যবহার
করলে যতদিন ব্যবহার করবেন ততদিনই ত্বক ফর্সা হয়ে থাকবে। আবার যখন ব্যবহার করা
ছেড়ে দেবেন তখনই আপনার ত্বক আবার পুনরায় ফিরে যাবে।
বেশিরভাগ স্কিন হওয়ায় ট্রেনিং সাবান ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায় বা
সামগ্রিকভাবে ফর্সা দেখায়, কিন্তু ত্বকের আসল রং স্থায়ীভাবে পরিবর্তন করতে
পারে না। ত্বকের কোনো সমস্যা বা ফর্সা হওয়ার জন্য একজন চর্ম রোগের বিশেষজ্ঞ
ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত, যেন তিনি আপনার ত্বকের জন্য উপযুক্ত পরামর্শ
নিরাপদ সমাধান দিতে পারবেন। ত্বকের রঙের কারণ নির্ভর করে মেলা নিন নাম ক
পিগমেন্টের পরিমাণের ওপর।
অস্থায়ী অভাব কিছু সাবান ত্বকের উপরিভাগ থাকা মৃত কোষ দূর করে এবং মৃণালিন
উপাদান কমিয়ে সামগ্রিকভাবে ত্বক উজ্জ্বল বা ফর্সা করতে সাহায্য করে। অপচয়ের
ঝুঁকি কিছু পণ্য স্থায়ীভাবে ফর্সা করার দাবি করে, যা সাধারন বাস্তবসম্মত নয়
এবং ত্বকের ক্ষতি করতে পারে।
ডাব সাবান দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়
ডাব সাবান দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় হলো ডাব সাবান ত্বকের ময়েশ্চার বাজায়
রেখে নরম উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে, তবে এটি ব্যবহারের মাধ্যমে ত্বক ফর্সা
হওয়ার কোন নির্দিষ্ট বৈজ্ঞানিক প্রমাণ তেমন নেই বললেই চলে। বরং এটি ত্বকের
স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে তুলে সাবান ব্যবহারে সঠিক উপায় হল হাতের ফেনা
তৈরি করে আলতো করে তোকে মেসেজ করা।
এবং পরিষ্কার জল দিয়ে ধুয়ে ফেলা, ত্বক ফর্সা হওয়ার জন্য ডাব সাবানের সাথে
আলু ব্যবহার করার পদ্ধতি প্রচলিত থাকলে এটিকের জন্য নিরাপদ এবং এর কার্যকারিতা
নিয়ম বললেই চলে।
শেষ কথাঃ ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান
প্রিয় বন্ধুরা, আশা করি ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে পড়ে আপনি
উপকৃত হয়েছেন। আপনি যদি ফর্সা হওয়ার জন্য ভাল সাবান ব্যবহার করে তাহলে আপনার
তো ভালো হবে। ফর্সা হওয়ার জন্য আপনাকে ভালো সাবান ব্যবহার করতে হবে, কেননা
সাবানে অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে।
এই পোস্টে আমরা ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান তৈরি করা সম্পর্কে বিস্তারিত
আলোচনা করেছি। এই ফর্সা হওয়ার সবচেয়ে ভালো সাবান সম্পর্কে পড়ে আপনি যদি
উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে একটা ভালো কমেন্ট করুন। এতক্ষণ ধরে এই সাবান সম্পর্কে
পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। পরবর্তী পোস্ট করার জন্য আপনাকে স্বাগতম।
নয়ন২৪ এ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url