ব্রয়লার মুরগির পুষ্টিগুণ উপাদান ও ১০টি ক্ষতিকারক দিক
noyon 24
২৮ সেপ, ২০২৫
ব্রয়লার মুরগির পুষ্টিগুণ উপাদান ও ১০টি ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?
তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। ব্রয়লার মুরগি হলো জেনেটিক্যালি ডেভলপকৃত উন্নত
জাতের মুরগি। ৬ থেকে ৮ সপ্তাহের মধ্যে খাওয়ার জন্য উপযোগী হয়ে যায়
ব্রয়লার মুরগি। ব্রয়লার মুরগির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অন্য মুভির তুলনায়
সবচেয়ে কম।
আমাদের খাবারে তালিকায় মুরগির থাকবেই, কারণ অন্য মুরগি বা খাসি যাই খায় না কেন
সব মাংসের তুলনায় বয়লারের দাম অনেক কম। দামে সাশ্রয়ী যার কারনে স্বাস্থ্যের
জন্য ক্ষতিকর যেন আমরা প্রতিনিয়ত ব্রয়লার মুরগি খেয়ে যাচ্ছি। তবে মুরগির কিছু পুষ্টিগুণ উপাদান রয়েছে, আজ
আমরা ব্রয়লার মুরগির পুষ্টিগুণ উপাদান ও ১০টি ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে
জানব।
পেজ সূচিপত্রঃ ব্রয়লার মুরগির পুষ্টিগুণ উপাদান ও ১০টি ক্ষতিকারক
দিক
ব্রয়লার মুরগির পুষ্টিগুণ এর নাম শুনলে আমরাই মনে করি ব্রয়লার মানেই হল
একটি বিষ। প্রতিদিনের খাবারে সঙ্গী হল এই মুরগি। বর্তমানে ব্রয়লার মুরগি
চিকেন ফ্রাই এবং মজাদার একটি খাবারে আমাদের কাছে তৈরি হয়ে উঠেছে। তবে হা একথা
স্বীকার করতে হবে অতিরিক্ত ব্রয়লার মুরগি আমাদের স্বাস্থ্যের যোগী কারণ হতে
পারে। এছাড়াও ব্রয়লার মুরগিতে অনেক রকমের ভিটামিন রয়েছে। যা আমাদের
স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী।
ব্রয়লার মুরগি মাংস নরম হওয়া ছোট বাচ্চারা খুব সহজে মজা করে খায়। বাড়ির
বয়স্ক ব্যক্তিরা এই মাংস খুব তৃপ্তি করে খায়। আজকে আমরা জানবো এই মুরগি
পুষ্টিগুণ সম্পর্কে। তাহলে চলুন দেরি না করে ব্রয়লার মুরগির পুষ্টিগুণ সম্পর্কে
বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
একজন স্বাভাবিক মানুষের শরীর ভালো রাখতে প্রতিদিন গড়ে ২০০০ ক্যালোরি প্রয়োজন।
আর ১০০ গ্রাম ব্রয়লার রয়েছে ১১৪ গ্রাম ক্যালরি।
প্রোটিন ভরপুর হলো পোল্টি মুরগি। পল্টি বা বয়লার মুরগিতে প্রচুর পরিমাণে
প্রোটিন থাকে। যা আমাদের শরীরে প্রোটিনের অভাব দূর কর দেয়। একজন গড়
প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন ৫০ গ্রাম প্রোটিন থাকা দরকার হয়। ১০০ গ্রাম
ব্রয়লার ৮০.০৪ গ্রাম প্রোটিন থাকে। যা সাধারন মানুষের শরীরের চাহিদা ৫৬%
।
আমাদের শরীরে ফ্যাট প্রয়োজন ৬৫% । ১০০ গ্রাম বয়লার মুরগিতে ফ্যাট রয়েছে ৩.৫৮
গ্রাম। যা মানুষের শরীরে চাহিদায় ৫ %।
আমাদের শরীরের কর্মক্ষমতার জন্য ভিটামিন খুব জরুরী একটি বিষয়। আর নিয়মিত
পল্টি মুরগির মাংস আমাদের ভিটামিন এর অভাব পূরণ করে। কেননা পল্টি মুরগিতে
রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি ৯, ভিটামিন বি ৩ ।এছাড়াও ভিটামিন বি ১, ভিটামিন
বি ২, ভিটামিন বি ৩ এবং খনিজ উপাদান।
ব্রয়লার মুরগিতে থাকা খনিজ পদার্থ ক্যালসিয়াম দেহের বিকাশ ও সুস্থ থাকার
জন্য অতি জরুরী।
ব্রয়লার মুরগি মাংসে রয়েছে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
ব্রয়লার মুরগির মাংস পেলে শরীরে এলার্জি মেয়েটা বলিজম সহজ হয়।
ব্রয়লার মুরগির ক্ষতিকারক দিক
ব্রয়লার মুরগির ক্ষতিকারক দিক আছে তেমনি ভালো দিক রয়েছে। আবার ব্রয়লার মুরগি
তার ব্যক্তিক্রম কিছু নয়। তবে গবেষণাগারদের গবেষণা অনুযায়ী বয়লার মুরগির
পুষ্টিগুণ এর যে নিয়মিত বয়লার মুরগী খেলে তার ক্ষতিকারক দিক গুলোই বেশি বলে
মনে করা হয়। এখন বিভিন্ন গবেষণা বারবার সচেতন করে আমাদের নিয়মিত পোল্ট্রি
মুরগি মাংস খাওয়া থেকে। ফ্যাটে পরিমাণ বয়লার মুরগির মাংসে উচ্চ পরিমাণ ফ্যাট
থাকে। বয়লার মুরগি যদি নিয়মিতভাবে খাওয়া হয় তা উচ্চ কোলেস্টরেল ও হৃদরোগের
কারণ হতে পারে।
জীবাণু ও ভাইরাস অবস্থা কর পরিবেশে পালন করা বয়লার মুরগি যদি যথাযথভাবে রান্না
না করা হয়, তবে তা খাদ্য বাহিক রোগের ছবি তৈরি করতে পারে।
উচ্চ রক্তচাপের সম্ভাবনা থাকে ব্রয়লার
প্রতিদিন নিয়মিত বয়লার মুরগির মাংস খেলে আপনারও হতে পারে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা
গুলো। কেননা যাদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আগে থেকেই আছে তারা যদি নিয়মিত বয়লার
মুরগি মাংস খায়, তাহলে উচ্চ রক্তচাপের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে খুব
শীঘ্রই। আপনারা যারা স্বাস্থ্য সচেতন তারা অবশ্যই এই মুরগির মাংস এড়িয়ে চলবেন।
তাদের বয়স একটু বেশি তারা হয়তো এই মাংসটা খেতে পছন্দ করে। কেননা বয়লার মুরগির
মাংস অনেক নরম হয়ে থাকে। কিন্তু যদি কোন সমস্যা বা রক্তচাপের সমস্যা থেকে থাকে
তাহলে পোল্ট্রি মুরগির মাংস না খাওয়া আপনার জন্য ভালো হবে।
কলেস্টরলের মাত্রা বাড়ায় ব্রয়লার মুরগি
বয়লার মুরগি কৃত্তিম উপায়ে বড় হওয়ার ফলে এতে প্রচুর পরিমাণে চাকরি জমা হয়ে
থাকে যা আমাদের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। কোলেস্টেরলের মূল
উৎস হল লাল মাংস অর্থাৎ গরু, ছাগল, ভেড়া ইত্যাদি মাংস।
যেহেতু সকল প্রাণীজ খাবার কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে তুলে তাই মুরগির মাংস
কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে ঝুঁকি থাকে। ব্রয়লার মুরগির মাংস রান্না করার চাইতে
তেলে ভেজে বা পাই করলে কোলেস্টরের মাত্রা আরো বেড়ে যেতে পারে। তাই যাদের
কোলেস্টেরোডের সমস্যা রয়েছে তাদের বয়লারের মাংস কম খাওয়া উচত।
ক্যান্সার ঝুঁকি বাড়ায় ব্রয়লার মুরগি
গবেষণায় করে দেখা গেছে বয়লার মুরগি কলিজা, আরও মাংসের মধ্যে রয়েছে মানব
দেহের সহনীয় মাত্রা চেয়ে দশ গুণ বেশি আর্সেনিক দ্বিগোন মাত্রায় ক্রোমিয়াম,
পারদ ও শীশাসহ অন্য ভারী ধাতুর উপস্থিতি। বয়লার মুরগি দীর্ঘদিন ধরে খেলে
ক্যান্সারের আক্রান্ত হতে পারে বলে গবেষণারা ধারণা করেছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে বয়লারের মুরগি অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে রক্তের ক্ষতিকারক
কোলেস্টরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। তার সাথে সাথে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়া
সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। তাই আম আপনারা সুস্থ থাকতে হলে অবশ্যই বয়লার মুরগি
খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমায়
নিয়মিত বয়লার মুরগির মাংস খেলে কমবে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। সাম্প্রতিক একটি
গবেষণা বলেছে যে পোল্টি মুরগি খেলে একাধিক এন্টিবায়োটিকস আর শরীরে কাজ করবে
না। কেননা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে যাবে, বয়লার মুরগির গোস্ত
এতটাই ঝুঁকিপূর্ণ যে আমাদের শরীরের জন্য।
এছাড়া ছোটখাটো রোগের আমাদের শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক আর কাজ করবে না। যার ফলে
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হবে না এবং রোগ সারাতে সাহায্য নিতে হবে। ডাক্তারের
উচ্চ মাত্রায় এন্টিবায়োটিকের জন্য যে অটিপাইটিক আর আমাদের শরীরে কুপ্র প্রভাত
ফেলবে। তাই অবশ্যই বয়লার মুরগি মাংস খাওয়া জন্য আমাদের প্রতিনিয়ত একবার ভেবে
নেওয়া উচত।
হার্টের সমস্যা ব্রয়লার মুরগি
বিশেষজ্ঞদের মতে বলার মুরগি হার্টের সমস্যা অত্যন্ত ক্ষতিকর একটি খাদ্য। কারণ
অতিরিক্ত পরিমাণে বয়লার মুরগির মাংস পেলে শরীরের বিভিন্ন রকমের ব্যাকটেরিয়া
বাসা বাড়তে থাকে। সেই সাথে সাথে শরীরের রক্ত চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে, আবার হাট
আটকের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এছাড়া বয়লার মুরগি ওজন বৃদ্ধি করার জন্য
বিভিন্ন রকম অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ ব্যবহার করে থাকে। যা মানব শরীরের জন্য
অত্যন্ত ক্ষতিক্র। হার্ট অ্যাটাকের পাশাপাশি আরও বড় বড় রোগের কারণ হতে পারে
বলার মুরগি।
অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট থাকে ব্রয়লার মুরগি
বয়লার মুরগিতে প্রচুর পরিমাণে অস্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে। আর এই অস্বাস্থ্যকর
উপাদান গুলি স্বাস্থ্যের জন্য মধ্য উপকারী নয়। কেননা বয়লার মুরগির মাংস
নিয়মিত খেলে আপনার শরীরে অনেক বড় বড় রোগ দেখা দিবে। এই রোগ গুলি আগামী দিনে
আপনার মৃত্যুর কারণ হবে।
আস্তে আস্তে এই রোগগুলি বড় রূপে ধারণ করবে। তাই স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খান এবং
সুস্থ থাকুন। যেসব খাবার আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর সেসব খাবার আমাদের এড়িয়ে
চলতে হবে। বয়লার মুরগিতে ফাইবার কম থাকে তবে ক্যালরি থাকে প্রচুর পরিমাণে যার
কারণে আমাদের প্রতিনিয়ত খাওয়ার আগে একবার হলেও ভেবে নেওয়া উচিত।
ব্রয়লার মুরগি খেলে কি পেটের সমস্যা হয়
কাধিক গবেষণায় করে দেখা গেছে যে, বয়লার মুরগি শরীরের পক্ষে একেবারেই
স্বাস্থ্যকর খাবার নয়। কেননা যেভাবে বয়লার মুরগীদের বড় করা হয় তা একেবারে
সঠিক পদ্ধতি নয়। তাই সর্বোপরি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ না করে তারা বয়লার
বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন রকম এন্টিবায়োটিক ওষুধ ও বিট করে থাকে যা সরাসরি
আমাদের শরীরের উপর প্রভাব ফেলে। আর এসব মুরগী গোস্ত খেয়ে আমাদের পেটে সমস্যা
নিত্যদিনের ছোট থেকে বড় সবাই ফুল প্রয়োজন ভোগে।
এছাড়া বয়লার মুরগিতে ই কোলাইল নামক ব্যাকটেরিয়া থাকে। যেসব খাবার আমাদের
শরীরের জন্য ক্ষতিকর সেসব খাবারে আমাদের এড়িয়ে চলা উচিত। কেননা বয়লার
মুরগীতে ফাইবার খুব কম থাকে, তবে ক্যালরি থাকে প্রচুর পরিমাণে।
পুরুষত্ব হ্রাস পার প্রোটিন মুরগি খেলে
হ্যাঁ এই কথা সত্যি যে পুরুষের যৌগের মুখের পড়ার জন্য অত্যন্ত কারণ হিসেবে
দায়ী করে বয়লার মুরগিকে। কারণ বয়লার মুরগিকে বিভিন্ন রকম গবেষণা করে দেখা
গিয়েছে যে সব পুরুষ নিয়মিত বয়লারের মাংস খায় তাদের জন্মদান ক্ষমতা
অস্বাভাবিক পুরুষের চেয়ে অনেক কম হয়ে যায়। এছাড়া বয়লার মুরগিতে
এন্টিবায়োটিক এর অনেক প্রভাব ফেলে যার ফলে মানুষের শরীরে অ্যান্টিবায়োটিক
রেজিস্ট্যান্স ব্যাকটেরিয়া প্রভাব অনেক কমে যায়। যার ফলে মানুষ শরীরে অনেক
রোগ দেখা দেয়, আমাদের স্বার্থের জন্য খুবই জকিপূর্ণ একটি পণ্য।
ব্রয়লার মুরগির ডিমে কি এলার্জি আছে
ব্রয়লার মুরগির ডিমে কি এলার্জি আছে? আসলে ব্রয়লার মুরগিতে এলার্জি আছে।
বয়লার মুরগির ডিমের বাজে কোন মুরগির ডিমে এলার্জি হতে পারে, কারণ ডিমের
প্রোটিন এলার্জির কারণ হতে পারে মুরগির ডিমের সাদা অংশ এবং কুসুম উভয়
এলার্জি প্রোটিন ধারণা করে এবং এই প্রোটিন গুলো প্রতি শরীরে প্রতিরোধ ব্যবহার
অস্বাভাবিক প্রক্রিয়া ফলে অ্যালার্জি লক্ষণ দেখা দেয়।
ডিমের এলার্জির কারণ
প্রোটিনঃ মুরগির টিমে থাকা বিশেষ প্রোটিন যেমন ওগো কোময়েড এবং অভাগিন
এলার্জি প্রধান কারণ।
প্রতিরোধ ব্যবস্থাঃ যাদের ডিমের প্রোটিনের প্রতি সংবেদনশীলতা আছে, তাদের
শরীরে অ্যান্টিবডি নামক প্রতিরোধ ব্যবস্থা কোষ গুলো তৈরি হয়। এই এন্টিবডি
গুলো প্রোটিনকে সনাক্ত করে এবং রাসায়নিক পদার্থ নির্গত করার সংকেত দেয়,
এলার্জির লক্ষণ সৃষ্টি করে।
এলার্জি হওয়ার কারণ হলো ডিমের অ্যালার্জি লক্ষণগুলো টকের ফুসকুড়ি শ্বাসকষ্ট
বমি বা অন্যান্য হজমশক্তির সমস্যা হতে পারে। এবং যদি আপনার ডিমের অ্যালার্জি
থাকে তবে ফার্মের বা বয়লার মুরগি ডিম উভয় এড়িয়ে চলা উচিত।
ব্রয়লার মুরগির ডিমের উপকারিতা
বয়লার মুরগির ডিম উচ্চ মানের প্রোটিন ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ভিটামিন এ ও ই
এবং শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন টাইন ও জিয়াগঞ্জ থিম শরবরাহ করে থাকে।
যা বেশি গঠন ওজন নিয়ন্ত্রণ চোখের স্বাস্থ্য রক্ষা এবং সামগ্রিক শারীরিক বিকাশে
সহায়তা করে। সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করতে ফার্মের পরিবেশের নিয়ন্ত্রণ খাদ্য
গ্রহণের পালন করা হয় এমন বয়লার মুরগি ডিম একটি ভালো প্রোটিনের উ...
উচ্চ মানের প্রোটিনের উৎসঃ বয়লার মুরগির ডিমের মধ্যে থাকা প্রোটিন শরীরের
বেশি গঠন এবং সামগ্রিক ও বিকাশের জন্য অত্যাবশ্যকীয়।
বেশি ক্ষমতা বৃদ্ধিঃ ডিম মাংসের সমান প্রোটিন সরবরাহ করে যা বেশি স্বাস্থ্য
পাড়াতে রাখতে ও তাদের ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়কঃ ডিমের উচ্চ প্রোটিন পেট ভরা রাতে পারে, তার ফলে
অতিরিক্ত ক্ষুদা নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং ওজন কমাতে বা নিয়ন্ত্রণে রাখতে
সুবিধা হয়।
চোখের স্বাস্থ্য রক্ষাঃ ডিমের মধ্যে এবং রিয়া জানতে অক্সিজেন থাকে তার
চোখে স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
ভিটামিন ও মিনারেলের উৎসঃ । দিন ভিটামিন এ ও ই সহ অন্যান্য প্রয়োজনে
ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ সরবরাহ করে থাকে যার শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
আশেপাশে পরিবেশে পুষ্টি সরবরাহঃ ফার্মের মুরগিকে নিয়ন্ত্রণ করে রাখতে
খাবার ও পরিবেশের মধ্যে রাখা হয় যার ফলে এদের দ্বীন নির্দিষ্ট পুষ্টিগুণ
সম্পন্ন হয়ে থাকে।
ব্রয়লার মুরগী খেলে কি ওজন বাড়ে
বয়লার মুরগি ছেলে কি ওজন বাড়ে এ কথাটা সত্য নয়। কেননা বলার মুরগি খেলে যে
ওজন বাড়বে এমন কোন কথা নেই বরং এটি প্রোটিনের একটি ভালো উৎসব। তবে অতিরিক্ত
ক্যালরিযুক্ত খাবার বা ভাজা বলার মুরগি খেলে ওজন বাড়তে পারে। বয়লার মুরগি
নিজের ছবিহীন হয় এবং এতে উচ্চমানের প্রোটিন থাকে যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য
করতে পারে। আপনি কিভাবে এটি রান্না করেছেন এবং মোটা ক্যালোরি গ্রহণ করেছেন তার
ওপর ওজন বৃদ্ধি নির্ভর করে থাকে।
ব্রয়লার চাষের সুবিধা সমূহ
বয়লার মুরগি পালনের সুবিধাগুলোর মধ্যে রয়েছে দ্রুত ওজন বৃদ্ধি কম সময় লাভজনক
হওয়া পুষ্টি চাহিদা পূরণ এবং দায়িত্ব বিমোজনের সহায়তা। বয়লার মুরগি অল্প
পুঁজি নিয়ে শুরু করা যায় এবং এটি উচ্চমানের প্রোটিনের একটি ভালো উৎস। এছাড়াও
বলার পালন থেকে প্রাপ্ত সার জৈবসার হিসেবে ব্যবহার করা যায়। যা কিছু ক্ষেত্রেও
সুবিধা বয়ে আনে।
অল্প পুঁজিতে খামার করা যায়
কম জায়গাতে খামার করা যায়।
অল্প সময় বেশি লাভবান হওয়া যায়
খুব দক্ষ শ্রমিকের প্রয়োজন হয় না।
সারা বছর বয়লার করা যায়।
বলার খুব দ্রুত প্রধান শীল ফলে অধিক মাংস উপাদান করা যায়।
বয়লার চাষের দারিদ্রতা বিমোচন করে।
অন্য খামারে তুলনায় ঝুঁকি কম হয়।
মহিলাদের আত্মক ও সংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয় মহিলাদেরও চাইলে এই খামারগুলো
দেখাশোনা করতে পারে।
কম পরিশ্রমে অধিক লাভবান হওয়া যায়।
শেষ কথাঃ ব্রয়লার মুরগির পুষ্টিগুণ উপাদান ও ১০টি ক্ষতিকারক
দিক
বয়লার মুরগির যেমনি পুষ্টি রয়েছে তেমনি বয়লার মুরগির ক্ষতিকর দিক রয়েছে।
যারা স্বাস্থ্য সম্পর্কে বেশি সচেতন হয়ে থাকেন তারা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
হয়। তুমি তারা অসুস্থ তাদের জন্য বলব আপনারা বয়লার মুরগি এড়িয়ে চলতে
থাকুন।
প্রিয় পাঠক, আশা করি ব্রয়লার মুরগির পুষ্টিগুণ উপাদান ও ১০টি ক্ষতিকারক দিক
সম্পর্কে পরে উপকৃত হয়েছেন। আপনি যদি ব্রয়লার মুরগির পুষ্টিগুণ
উপাদান ও ১০টি ক্ষতিকারক দিক উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে কমেন্ট বক্সে কি
একটা ভালো কমেন্ট করুন। আর আপনার বন্ধুদের সঙ্গে এই পোস্টটি শেয়ার করে দিন।
আজ রাতে আপনার বন্ধুরা ব্রয়লার মুরগির পুষ্টিগুণ উপাদান ও ১০টি
ক্ষতিকারক দিক পরে উপকৃত হতে পারে। এতক্ষণ ধরে ব্রয়লার মুরগির
পুষ্টিগুণ উপাদান ও ১০টি ক্ষতিকারক দিক এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে
অসংখ্য ধন্যবাদ। পরবর্তী পোস্টটি পড়ার জন্য স্বাগতম।
নয়ন২৪ এ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url