২০২৫ সালে বাংলাদেশের বড়দিন উপলক্ষে সরকারী ছুটি

 

২০২৫ সালে বাংলাদেশের  বড়দিন উপলক্ষে সরকারী ছুটি এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা বিষয়, এই বিষয়টি সরকারি ছুটি বিধান অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়। খ্রিস্ট ধর্ম একটি একেশ্বরবাদী আব্রাহামিয় ধর্ম। এই খিষ্ট ধর্ম প্রায় ২৩০ মানুষের অনুসরণ রয়েছে।

বাংলাদেশের-বড়দিন-উপলক্ষে-সরকারী-ছুটি

এই পোস্টটিতে আমরা জানবো ২০২৫ সালে বাংলাদেশের  বড়দিন উপলক্ষে সরকারী ছুটি কবে, বড়দিন হওয়ার কারণ,খ্রিস্টান সম্পদের জন্য বড়দিনের তাৎপর্য, এদিনে সরকারি ছুটি পৃথিবীতে নিয়ম-কানুন কিভাবে প্রযোজ্য হবে, তা আমরা এই জানবো। তাহলে চলুন দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক।

পেজ সূচিপত্রঃ ২০২৫ সালে বাংলাদেশের  বড়দিন উপলক্ষে সরকারী ছুটি 

২০২৫ সালে বাংলাদেশের  বড়দিন উপলক্ষে সরকারী ছুটি 

২০২৫ সালে বাংলাদেশের  বড়দিন উপলক্ষে সরকারী ছুটি বাংলাদেশের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ছুটি গুলোর মধ্যে বড় দিন একটি। বাংলাদেশে সরকারি ছুটি প্রচলিত অনুযায়ী বিধিমালা খ্রিস্টান ধর্মাবলীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন ২৫ ডিসেম্বর জাতীয়ভাবে এই তিনটিতে ছুটি হিসেবে ঘোষণা করা হয়ে থাকে।

আরো পড়ুনঃ নিমপাতার ১০টি উপকারিতা ও নিম পাতার অপকারিতা   

সরকারি বিজ্ঞাপন অনুযায়ী যিশু খ্রিস্টাব্দের জন্মদিন অর্থাৎ বড়দিন উপলক্ষে ২৫শে ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার পালিত হবে, এবং এটি একটি সাধারণ ছুটি। এই ছুটির দিনে সরকারি, বেসরকারি, অফিস আদালত, ব্যাংক, ব্যালেন্স, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তর বন্ধ থাকবে। খ্রিস্টানদের বড়দিন উপলক্ষে খ্রিস্টানদের পাশাপাশি সমগ্র জাতির মাঝেও সহনশীলতা ও বন্ধুত্বের বাত্রা বয়ে আনে। এবং এই দিনে সবারই ছুটি পালন করা হয়।

বড়দিন হওয়ার কারণ

বড়দিন হওয়ার কারণ সম্পর্কে এখন আমরা জানবো, আসলে বড়দিন উদযাপনের প্রধান কারণ হলো খ্রিস্ট ধর্মের প্রতিষ্ঠান যীশু খ্রিস্টের জন্মদিন পালন করা। ২৫ সে ডিসেম্বর তারিখ যীশুর জন্মদিনে এই বাৎসরিক উৎসবটি বিশ্বজুড়ে খ্রিস্টানরা পালন করে, যা তাদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব গুলোর মধ্যে একটি। যীশুর জন্ম কে স্মরণ করার পাশাপাশি এই দিনটি যীশুর প্রেম, করোনা এবং ক্ষমার ভাতারার প্রতি ছবি হিসেবে বিবেচিত হয়।

৩৩৬ খ্রিস্টাব্দ নাগাদ থেকে রোমানরা ২৬ শে ডিসেম্বর কি যিশুর জন্মদিন হিসেবে বিবেচিত করে পরাধীন উদযাপন করা শুরু করে। ডিসেম্বর মাসে দিন ছোট থাকলেও, এই সময় থেকে দিন বড় হতে শুরু করে এবং রাত ছোট হতে শুরু করে। যা যীশুর জন্মের মাধ্যমে পৃথিবীতে সুদিনের আগমনের পথিক হিসেবেও দেখা হয়। বড়দিন শুধু একটি উৎসব নয়, এটি যিশুর প্রতি ভালবাসা আসা, এবং আনন্দের প্রতি মনোযোগ দেওয়া এবং ধন্যবাদ জানানোর একটি উপলক্ষ।

বাংলাদেশে বড়দিনের ইতিহাস

বাংলাদেশে বড়দিনের ইতিহাস খ্রিস্টান ধর্মের বিস্তার ঘটে ১৬০০ শতকে পর্তুগিজ ব্যবসা ও মিশনারিদের মাধ্যমে যারা বাণিজ্য ও প্রতারণারদের হাত ধরে বাংলাদেশের খ্রিস্ট ধর্মের আগমন ঘটে। এরপর ক্রমান্বয়ে বাংলার বিভিন্ন অঞ্চলে গড়ে ওঠে গির্জা বা খ্রিস্টান ধর্মের অনুসারী মানুষের বসতি। সেই সময় থেকেই বড়দিন বাংলাদেশের ধর্মে উৎসব হিসেবে পালিত হয়। বড়দিন বাংলাদেশে খ্রিস্টানদের মধ্যেই জাতীয় ছুটি হিসেবে পালন করা হয়।

এটি এখন একটি রাষ্ট্রীয় ছুটির দিন এবং এই দিনে গির্জায় বিশেষ প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়। এই সূরা বড়দের কাছ থেকে উপহার পায়, এবং খ্রিস্টানরা একে অপরের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করতে হয়। এই দিনে বাংলাদেশের বড়দিন একটি জাতীয় ছুটির দিন হিসেবে স্বীকৃত পায়। সাংস্কৃতিক রূপ হিসেবে বাংলাদেশের খ্রিস্টানরা দেশীয় খাবার যেমন লোকই পিঠা, ভাপা পিঠা, পাটিসাপটা পিঠা, আয়োজনে রাখে এবং বড়দের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করে সম্মান জানানোর রীতি প্রচলিত আছে।

বিশেষ করে এটি ঢাকা সেন্ট মেরিজ ক্যাথেন্ডাস, নারায়ণগঞ্জ পুরো চাচ্, খুলনা, চট্টগ্রাম, রংপুর, সিলেট ও রাজশাহী মিনারী প্রতিষ্ঠানগুলোতে বড়দিনের ঐতিহাসিক উদযাপন চলে আসে শত শত বছর ধরে। স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের সরকার বড়দিনের একটি সরকারি ছুটি হিসেবে ঘোষণা করে জাকিস্তান সমুদার প্রতি রাষ্ট্র স্বীকৃতি মর্যাদা পায়।

বাংলাদেশে বড়দিনের গুরুত্ব

বাংলাদেশে বড়দিনের গুরুত্ব যিশু খ্রিস্টাব্দের জন্ম উৎসব হিসেবে। খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের কাছে এটি একটি ত্যাগ ভালোবাসা ও মানবতার মহোৎসব। গির্জার বিশেষ প্রার্থনা, কারক, ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান ও আলোকসজ্জা মাধ্যমে এই দিনটি উদযাপিত করা হয়। বাংলাদেশের খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের পাশাপাশি অন্যান্য ধর্মের মানুষও বড়দিনের শুভেচ্ছা বিনিময় ও আনন্দ উপভোগ করে। বিভিন্ন স্থানে আয়োজন করা হয় এই বড়দিন উৎসব।

পাশে বড়দিন যিশু খ্রিস্টাব্দের জন্মদিনের প্রতীক উদযাপন এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় ও সংস্কৃতি উৎসব হিসেবে আখ্যায়িত। এটি খৃষ্টান সম্প্রদায়ের জন্য বিশেষ তাৎপর্য বহন করে, যেখানে তারা পরিবার ও বন্ধুদের সাথে আনন্দ ভাগ করে নেয়, প্রার্থনা করে এবং উপহার বিনিময় করে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এটি জাতীয় ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষ সবার মধ্যে সম্পত্তি ও আনন্দের উৎসব হয়ে উঠেছে, যেখানে টেলিভিশন রেডিও এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর এই উৎসবের আনন্দে ছড়িয়ে দেয়।

বড়দিন এখন শুধু মাত্র একটি ধর্মীয় উৎসব নয় এবং এটি সাজনিনীয় আনন্দের অংশ হিসেবে আখ্যায়িত। বিশেষ করে বড়দিন শহর অঞ্চলে শপিংমল হোটেল রেস্টুরেন্ট জলবহুলস্থানে আলোকসজ্জা করে রাখে। এই দিনটি বহু প্রার্থী সাংস্কৃতিক প্রতিও হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের সরকার বড়দিনকে সরকারি ছুটি হিসেবে ঘোষণা করেছেন। 

খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের জন্য বড়দিনের তাৎপর্য

খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের জন্য বড়দিনের তাৎপর্য যীশু খ্রিস্টের জন্মদিন হিসেবে অন্তত তাৎপর্যপূর্ণ কারণ এটি তাদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব এবং মানবজাতির জন্য ভালোবাসা, আশা ও মুক্তির বার্তা নিয়ে আসে ঈশ্বরের পুত্রের জন্মের মরণ। এই দিনে তারা ঈশ্বরের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এবং খ্রিস্টের দেখানো পথ অনুসরণের মাধ্যমে নিজেদের বিশ্বাসকে মৃত করার গুরুত্ব কে স্মরণ করে।

আরো পড়ুনঃ আরবি মাসের ক্যালেন্ডার ২০২৬

খ্রিস্টান বিশ্বাস অনুযায়ী যীশুর জন্ম হয়েছিল, বড়দিন হল ঈশ্বরের পৃথিবীতে অবতরণের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের একটি সময়। পৃথিবীর সমস্ত পাপ থেকে মানুষকে মুক্তি দিতে এবং ভালোবাসা ও আশা নিয়ে আসতে। এই উৎসব আনন্দ ভালবাসা এবং ঐক্যের প্রতীক। বড়দিনের বাদ দেয়া হলো ভালোবাসা উদারতা এবং যেখানের মাধ্যমে নিজেদের বিশ্বাসকে বাস্তবে রূপ দেওয়া। খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের এই দিনে গির্জা বিশেষ প্রার্থনা ও উপর সানাই অংশ নেয়।

পারিবারিক সমাবেশ এবং ধর্মীয় গান গাওয়ার মাধ্যমে দিনটি উদযাপন করা হয়। এছাড়াও এই দ্বীন উপহার দেওয়ার জন্য আনন্দ উৎসব করার একটি সাধারণ রীতি। বহুদিন খ্রিস্টদের মনে করিয়ে দেয় যে ঈশ্বর মানুষের প্রতি কতটা দয়ালু স্নেহশীল। সৃষ্টা পাছার ২ঃ১০-১১ তে লেখা আছে আজ তোমাদের জন্য দাউদের নগরে একত্রা কন্যার জন্ম হয়েছে যিনি হলেন খ্রীষ্ট তোমাদের প্রভু। এটি বড়দিনের মূল ভিত্তি হিসেবে বড় দিনের বাংলাদেশের ছুটি সরকারি ঘোষণা করা হয় ২০২৫ ডিসেম্বর ত্রিশূর জন্মদিনের হিসেবে বড়দিন লালিত পালিত হয়ে আসছে।

বাংলাদেশে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের অনুষ্ঠান সূচি

বাংলাদেশে বড়দিন উপলক্ষে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের অনুষ্ঠান সূচি সম্পর্কে এখন আমরা জানবো। বাংলাদেশের খ্রিস্টান সম্পদের জন্য ২৫ ডিসেম্বর বড়দিন হিসেবে সবচেয়ে আনন্দ মুখ্য দিন। তারা এই দিনে বড়দিন উদযাপন করে আসে, তারা ধর্মীয় ভক্তি সামাজিক আনন্দ পারিবারিক মিলনের মাধ্যমে বড়দিন উদযাপন করেন। বড়দিন কয়েকদিন আগে থেকেই খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের গির্জা ঘরবাড়ি ও আশেপাশে এলাকা ওসব কিছুই সুন্দর করে সাজাতে শুরু করে দেয়। কাগজের তৈরি তারকা, লাইটিং, রঙিন বাটি ইত্যাদি ব্যবহার করে।

বাংলাদেশের-বড়দিন-উপলক্ষে-সরকারী-ছুটি

বড়দিনের সকাল ও সন্ধ্যায় গির্জা গুলোতে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়। এসব প্রার্থনার যীশু খ্রীষ্টের জন্ম ও তার শান্তির বার্তা স্মরণ করা হয়। অনেক গির্জায় এর আগের রাতে বিশেষ খিষ্টজাগ বা পার্থনা অনুষ্ঠিত হয়। বড়দিন উপলক্ষে খ্রিস্টান পরিবারিক গুলোকে কেক কেটে উৎসবটি পালন করে এবং একে অপরের সঙ্গে খাবার ভাগাভাগি করে খায়। গির্জা ও বাতিগুলো বর্ণিত সাজে সজ্জিত করা হয়।

প্রতি বছর বড়দিন ঠিক আগে বিভিন্ন সংবাদের মাধ্যমে ঢাকায় ও অন্যান্য শহরে বড়দিন গির্জা গুলোর প্রার্থনা ও অনুষ্ঠান সম্পর্কে খবর প্রকাশ করা হয়। বড়দিনে সকালে আত্মীয়-স্বজন প্রতিবেশী বন্ধুদের সাথে দেখা করে সবাইকে শুভ বড়দিন বলে শুভেচ্ছা জানানো হয়। বড়দিন মানেই বিশেষ খাবারের আয়োজন, পিঠা খাওয়া ভোজ খাওয়া আয়োজন করা হয়। অনেক খ্রিস্টান পরিবার ও চাচতো গরিব ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষের মধ্যেও খাবার কাপড়ও উপহার বিতরণ করে থাকে।

বাংলাদেশে বড়দিন উপলক্ষে অফিস-আদালত খোলা নাকি বন্ধ থাকবে

এখন আমরা জানবো বাংলাদেশে বড়দিন উপলক্ষে অফিস-আদালত খোলা নাকি বন্ধ থাকবে, বাংলাদেশের বড়দিন ২৫ ডিসেম্বর একটি সরকারি ছুটি। তাই আমাদের দেশে সব ধরনের সরকারি, বেসরকারি, অফিস, আদালত, ব্যাংক, ব্যালেন্স, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে। বাংলাদেশের সরকার মন্ত্রণালয় মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ কৃতপক্ষে ঘোষিত সরকারি ছুটির তালিকা উল্লেখ করা হয়েছে।

খ্রিস্টদের ২০২৫ সালে বাংলাদেশের  বড়দিন উপলক্ষে সরকারী ছুটি সেহেতু সার্বজনীন সরকারি ছুটি হিসেবে ঘোষণা, তাই এদিন মন্ত্রণালালা, সচিবালয়, জেলা পরিষদ, প্রশাসকের কার্যালয়, উপজেলা অফিস, আদালত সহ সরকারি দপ্তর বন্ধ থাকে। বাংলাদেশে প্রায় সব কলকারখানা, ও বিভিন্ন কোম্পানি বন্ধ থাকে। বড়দিন জিষ্ঠপ্রীষ্টের জন্মদিন হয় এটি বাংলাদেশের খ্রিষ্ট ধর্মাবলীদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় পর্ব এবং ধর্মীয় উৎসব হিসেবে পালিত হয়। তাই এই দিবসটি প্রতিবছরই সরকারি ছুটির তালিকা অন্তর্ভুক্ত থাকে।

বাংলাদেশে বড়দিন হিসেবে হাসপাতালে ছুটি প্রযোজ্য কি না

চলুন জেনে নাও যাক, বাংলাদেশে বড়দিন হিসেবে হাসপাতালে ছুটি প্রযোজ্য কি না। Directorate General Of Health services কৃতপক্ষে নির্দেশের মতোই বড় দিন অন্য সরকারি ছুটি দিনেও জরুরী বিভাগ labour room, emegency OT সহ পরীক্ষাকার সর্বক্ষণ খোলা থাকা বাধ্যতামূলক। এই দিনেও রোগীদের সেবা প্রদান করা হয়, কারণ হাসপাতাল গুলো একটি অপরিহার্য পরিষেবা এবং ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখা যদিও কিছু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ছুটিতে থাকতে পারে।

বাংলাদেশের সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিয়ম অনুসারে Outpatient বন্ধ থাকলেও emegency services সারা সারা ছবিতেও এটি খোলা থাকে যাতে লোকজন সদা অপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ সময় চিকিৎসা পেতে পারে। এমনকি টাকা সহ বড় বড় হাসপাতালে কেউ যেমন ডিএমসিএইচ, এন আই টি ও আর ইত্যাদি রোগীদের চিকিৎসা অব্যাহত রাখতে বিভিন্ন নার্স নিয়োগ করে দুইটি আয়োজন করা হয়ে থাকে।

বাংলাদেশের বড়দিন নিয়ে ভ্রমণ পরিকল্পনা করার জায়গা সমূহ

বাংলাদেশের বড়দিন নিয়ে ভ্রমণ পরিকল্পনা করার জায়গা সমূহ আপনি যদি জানতে চান তাহলে এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫ বড়দিনের ছুটি দেই জুড়ে সরকারি ছুটি হিসেবে ঘোষণা করা হয়। যার ফলে আপনি এই বড়দিনে সময়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ঘুরে আসতে পারেন। এই বড়দিনের সময় বাংলাদেশের আবহাওয়ার শীতল ও মনোরম থাকে যার ফলে ভ্রমণের জন্য একদম উপযোগী হয়ে ওঠে। ২৫ শে ডিসেম্বর ২০২৫ সালের বড়দিনটি বৃহস্পতিবারের দিনে পড়েছে।

বাংলাদেশের-বড়দিন-উপলক্ষে-সরকারী-ছুটি

কক্সবাজার ও সেন্টমান্টিনঃ এই দুটি স্থানে বাংলাদেশের প্রধান পর্যটক এর কেন্দ্র। বড়দিনের সময় এখানকার মনোরম আবহাওয়া ও সমুদ্র সৈকতে বেড়ানোর দারুণ অভিজ্ঞতা দিতে পারে। সেন্টমার্টিন এর মতো একটি দ্বীপের ভ্রমণ করার বিশেষভাবে আনন্দদায় হতে পারে।

সাজেক ভ্যালি ও রাঙ্গামাটিঃ পাহাড় ও প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের জন্য সাজেকবেরি ও রাঙ্গামাটি জুরি নেই। এখানে মেয়েদের খেলা দেখায় এবং উপজাতিদের জীবনযাত্রা পদক্ষেপ করা যায়, যা বড়দিনের ছুটিতে এক ভিন্ন স্বাদ এনে দেয়।

সিলেট ও শ্রীমঙ্গলঃ সিলেট পশ্চিমবঙ্গলে চা বাগান, সবুজ প্রাকৃতিক এবং চা প্রক্রিয়াজাতকরণের দেখতে দারুন লাগে। বড়দিনের সময় এই স্থানগুলো ভ্রমণের জন্য বেশ উপযোগী।

সুন্দরবনঃ প্রাকৃতিক বনপ্রাণীপ্রেমীদের জন্য সুন্দরবন একটি অসাধারণ জায়গা। বড় দিনকে কেন্দ্র করে সুন্দর করে অনেক প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা যেতে পারে, যা এক ধরনের অনুভূতি দিতে পারে।

শেষ কথাঃ ২০২৫ সালে বাংলাদেশের  বড়দিন উপলক্ষে সরকারী ছুটি 

প্রিয় বন্ধুরা, এতক্ষণ ধরে ২০২৫ সালে বাংলাদেশের  বড়দিন উপলক্ষে সরকারী ছুটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানলেন। যদি পোস্টটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে কমেন্ট বক্সে গিয়ে একটা ভালো কমেন্ট করুন।

আরো পড়ুনঃ দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম করার ২০টি সেরা apps 

আর আপনার বন্ধুদের সঙ্গে এই পোস্টটি শেয়ার করুন যাতে এই পোষ্টটি পড়ে আপনার বন্ধুরা উপকৃত হতে পারে। এতক্ষণ ধরে এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। পরবর্তী পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে স্বাগতম, ততক্ষণে সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নয়ন২৪ এ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url