বিদেশ থেকে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় ২০২৬

প্রিয় পাঠক, আপনি কি বিদেশ থেকে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় এই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন। কেননা আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর উপায় জানতে পারবেন।

বিদেশ-থেকে-বাংলাদেশে-সর্বোচ্চ-কত-টাকা-পাঠানো-যায়
আপনি যদি এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে পারেন তাহলে আশা করি বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলো নিচে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

পোস্ট সূচিপত্রঃ বিদেশ থেকে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় জানতে পড়ুন ২০২৬ 

বিদেশ থেকে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায়

বিদেশ থেকে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় এই সম্পর্কে জানার জন্য প্রায় অধিকাংশ মানুষই গুগলে অনুসন্ধান করে থাকেন। আপনাদের জানার সুবিধার্থে আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে মনোযোগ সহকারে পড়লে আশা করি বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর উপায় সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন।

অনেকেই রয়েছে যারা বিদেশ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় সে সম্পর্কে জানেনা। এই কথাটা জানা প্রতিটি প্রবাসী ভাইদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে চলুন দেরি না করে নিচে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

একক লেনদেন এর জন্য আপনি নগদের মাধ্যমে পঞ্চাশ হাজার টাকা, বিকাশে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা, রকেট এ ৫০ হাজার টাকা, এবং উপায় ৫০ হাজার টাকা, এম ক্যাশ ৫০ হাজার টাকা পাঠাতে পারবেন। লেনদেনের মাসিক সীমাতে আপনি নগদ এর মাধ্যমে ২ লক্ষ টাকা, বিকাশ এর মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকা, রকেট মাধ্যমে ২ লক্ষ টাকা, উপায় এর মাধ্যমে ২ লক্ষ টাকা, এম ক্যাশ এর মাধ্যমে ২ লক্ষ টাকা পাঠাতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ সার্বিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি

প্রিয় বন্ধুরা, রেমিটেশনের মাধ্যমে টাকা পাঠালে বাংলাদেশের জন্য সর্বোচ্চ আড়াই লক্ষ টাকা লাগতে পারে এবং এর সাথে ২.৫% সরকারি খরচ হতে পারে। অনেকেরই রয়েছে যারা মনে করেন আড়াই লক্ষ টাকার বেশি বিকাশের মাধ্যমে রেমিটেন্সের মাধ্যমে পাঠানো যায়, সে ক্ষেত্রে আড়াই লক্ষ টাকার বেশি হলে বিকাশে কখনো অ্যাড মানি এবং মানে রিসিভ হয় না।

বিদেশ থেকে বাংলাদেশের টাকা আসতে কেমন সময় লাগে

বিদেশ থেকে টাকা আসতে কেমন সময় লাগে সেটা সাধারণত নির্ভর করবে কিছু কিছু পরিস্থিতির উপর। উদাহরণ স্বরূপ যদি বলা যায় সে ক্ষেত্রে বিদেশ থেকে টাকা আসতে কেমন সময় লাগবে সেটা ট্রান্সফার, উপযুক্ত উপায়, ব্যাংকের নিয়ম নীতি, কারেন্সি এক্সচেঞ্জ, ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংকিং এবং ট্রান্সফার সার্ভিস ইত্যাদির উপর।

যেহেতু বাংলাদেশে টাকা বিভিন্ন মাধ্যমে এসে থাকে সে ক্ষেত্রে টাকা আসতে এক এক ধরনের সময় লাগতে পারে। শেষ কথা বলা যায় ব্যাংক, ট্রান্সফার, রেমিটেন্স, কোম্পানি, পোস্টাল সার্ভিস, ইউনিক পেমেন্ট ইত্যাদির মাধ্যমে বাংলাদেশের টাকা আসতে পারে। আশা করি বিদেশ থেকে বাংলাদেশের টাকা আসতে কেমন সময় লাগে সেটা জানতে পেরেছেন। 

বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম

বিদেশ থেকে সকল ভাই ও বোনেরা রয়েছেকষ্টাজিত টাকা পরিবারের প্রয়োজনে কাছে পাঠিয়ে থাকে। অনেকেই রয়েছি যারা প্রবাস থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে জানেনা। আজ তারা এই পোষ্টের মাধ্যমে বিদেশ থেকে টাকা পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে জানতে পারবে। তাহলে চলুন নিচে বিস্তারিত বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

  • ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠানো যায়।
  • রেমিট্যান্স কোম্পানি ব্যবহার করে টাকা পাঠানো যায়।
  • ট্রান্সফারের মাধ্যমে টাকা পাঠানো যায়।
  • রেমিটেন্স সার্ভিস এর মাধ্যমে টাকা পাঠানো যায়। 

বিদেশ থেকে ইসলামী ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম

বিদেশ থেকে ইসলামী ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে এখন আমরা বিস্তারিত জানবো। বিদেশ থেকে ইসলামী ব্যাংকে প্রায় অনেক মানুষই টাকা পাঠিয়ে থাকে। কিন্তু টাকা পাঠানোর সঠিক নিয়ম সম্পর্কে জানেনা। তাই আপনাদের জন্য সঠিক তথ্যটি এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি তুলে ধরেছি। বিদেশ থেকে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠানো অনেক সহজ।

বিদেশ-থেকে-বাংলাদেশে-সর্বোচ্চ-কত-টাকা-পাঠানো-যায়
সে ক্ষেত্রে আপনারা ইসলামী ব্যাংকের একটি সচল একাউন্ট থাকতে হবে এবং ব্যাংকের সেলফ ইন সার্ভিসের সাথে যুক্ত হতে হবে। যুক্ত হবার পর বিদেশে অবস্থানরত ইসলামী ব্যাংকের ফরম রেমিটেন্স হাউসের যে কোন একটি সংখ্যা আপনাকে খুজে বের করতে হবে। খুঁজে বের করার পর সেখানে সেই দেশের মুদ্রা জমা দিয়ে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসহ সাবমিট করতে হবে।

সাবমিট করার পর আপনাকে একটি ইউজার স্ক্রিপ দিয়ে দিবে। এরপর টাকা ইসলামী ব্যাংকে ট্রান্সফার হয়ে আসবে। এছাড়াও আরো দুটো টাকা পাঠানোর জন্য সোনালী ব্যাংক, ডান্স বাংলা ব্যাংক প্রায় অনেক ধরনের ব্যাংক রয়েছে এগুলোর মাধ্যমে বিদেশ থেকে টাকা পাঠাতে পারবেন।

বিদেশ থেকে রেমিট্যান্স পাঠানোর নিয়ম

বিদেশ থেকে রেমিট্যান্স পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে অবশ্যই কিছু নিয়ম রয়েছে সেগুলো অনুসন্ধান করলে আপনি বিদেশ থেকে রেমিটেন্স এর মাধ্যমে টাকা পাঠাতে পারবেন। বাংলাদেশ থেকে রেমিটেন্স পাঠানোর কয়েকটি ধাপ রয়েছে যা বেশ কয়েকটি মাধ্যমে আমরা নিচে বিস্তারিত উল্লেখ্য করে দেওয়া হয়েছে।

মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস এ পাবেন বিকাশ, রকেট, নগদ, উপায়, এম ক্যাশ। রেংকিং চ্যানেল সার্ভিস এ অনলাইনে ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, এটিএম শাখা রয়েছে। মানি ট্রান্সফার কোম্পানি রয়েছে-

  • western Union
  • Remitiy
  • Moneygram
  • TransferWise
উপরের উল্লেখিত এইসব কয়েকটির মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানো যায়। আশা করি বিদেশ থেকে রেমিট্যান্স পাঠানোর নিয়ম পড়ে আপনি বিদেশ থেকে রেমিটেন্স পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের রেমিট্যান্স নীতি

বিদেশ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় এইটি লিখে বাংলাদেশে ব্যাংকের রেমিটেন্স অনেকগুলো নীতি রয়েছে। যা আমাদের জন্য এবং প্রবাসী শ্রমিক কর্মচারী সকলের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই নীতি আমাদের সকলকে মেনে চলতে হবে কেননা বাংলাদেশের ব্যাংক দেশের মুদ্রাণিত ও বৈদেশিক লেনদেনের নিয়ন্ত্রণকারী কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে রেমিটেন্স প্রক্রিয়া নিয়ম নির্ধারণ করেছে।

নিরাপদ স্বচ্ছ এবং বৈধ লেনদেনের নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের ব্যাংক কিছু নীতি ও নির্দেশনা জারি করেছে। রেমিটেন্স অবশ্যই বৈধ চ্যানেল হতে হবে যেমন ব্যাংক to ব্যাংক ট্রান্সফার অনুমোদিত মানি এক্সচেঞ্জ আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার সার্ভিস এর মাধ্যমে টাকা পাঠানো। অবৈধ চ্যানেল ব্যবহার করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে তা আগে থেকেই সতর্ক সাথে টাকা পাঠাতে হবে।

কোন ধরনের সমস্যার মুখে পড়লে সরকারি ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং অর্থনৈতিক এর সাথে কথা বলতে হবে। পাপকের ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার কোড এবং শাখা ঠিকানা সঠিকভাবে দিতে হবে। কারণ তথ্য ভুল হলে টাকা আটকে যেতে পারে বা বাংলাদেশে ব্যাংক কন্ট্রোল করে। বাংলাদেশ সরকারি বৈধ চ্যানেলের মাধ্যমে টাকা রেমিট্যান্স দুই থেকে আড়াই পারসেন্ট ইন্সটেক্টিভ দেয়।

এটি প্রেরক এবং প্রাপক উভয়ের জন্য অনেক সুবিধা জনক হয়ে থাকে। রেমিড্যান্স বাড়াতে উৎসাহিত করে ব্যাংকগুলোকে মালিক ভিত্তিক রিপোর্ট বাংলাদেশ ব্যাংক দিয়ে থাকে। আশা করি বাংলাদেশ ব্যাংকের রেমিটেন্স নীতিমালা জানতে পেরেছেন।

রেমিটেন্স সরকারের সুবিধা সমূহ

বিদেশ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় এটি একজন প্রবাসী রেমিটেন্স পাঠানোর ক্ষেত্রে কি কি সুবিধা রয়েছে তা আগে থেকেই আমাদের জানা জরুরী। কারণ প্রতিটি ক্ষেত্রে সুবিধা অসুবিধা বিবেচনা করে মানুষ কাজ করে থাকে। বিদেশ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় তার জন্য রেমিটেন্স সরকারের সুবিধা গুলো নীচে দেওয়া হলোঃ

আরো পড়ুনঃ কম্বোডিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি

  • রেমিটেন্স দেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ বাড়ায়।
  • রিজার্ভ বাড়লে মুদ্রা ও বিনিময় হাড়ের স্থিতিশীলতা রক্ষা হয়।
  • পরিশোধন ব্যালেন্স শক্তিশালী হয়।
  • বৈদেশিক ঋণের উপর নির্ভরতা কমে যায়।
  • বাইরের কিস্তি পরিষদের সুবিধা হয়।
  • সরকারের ঋণগ্রহণের চাপ কিছুটা কমে যায়।
  • উন্নয়নের গল্পের বৈদেশিক মুদ্রা সহায়তা বেড়ে যায়।
  • বাজেট ঘাটতি পূরণ হলে সাময়িক আর্থিক সংঘটিত করে।
  • রেমিটেন্স থেকে রাষ্ট্রীয় ব্যাংকিং সেক্টরের লেনদেন বেড়ে যায়।
  • টেক্সট ভিত্তিক রাজত্ব সংগ্রহের সহায়তা বেড়ে যায়।
  • আয়ের মাধ্যমে দারিদ্র অবদান ঘটে।
  • সামাজিক স্মৃতিশীলতা বেড়ে যায়।
  • বৈদেশিক মুদ্রা প্রবাহ ব্যবস্থা ও শিল্পের বিনিয়োগের উচ্চ যোগায়।
  • বাংলাদেশী ব্যাংকিং নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মর্ডান ফাইন্যান্সিং সিস্টেম গড়ে উঠে খুব সহজে।
  • প্রবাসী নিয়ে সরকারের নীতি নির্ধারণের আর্থিক তথ্য ও ডেটা পাওয়া যায়।
  • স্থানীয় উৎপাদন চাহিদা মেটাতে আর্থিক সরবরাহ হয়।
  • দীর্ঘ মেয়াদের অর্থনৈতিক বিবিধি ও জাতীয় উন্নয়নের রেমিটেন্স একটি স্থানীয় কাঠামো গত ভূমিকা পালন করে।

রেমিট্যান্স সরকারের অসুবিধা সমূহ

বিদেশ থেকে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় এর মধ্যে রেমিটেন্স সরকারের যেমন অনেক সুবিধা রয়েছে তেমনি আবার অনেক অসুবিধা রয়েছে। আবার অনেক ক্ষতির দিকে হতে পারে তাই আমরা সাবধানতার সাথে অবলম্বন করব। রেমিট্যান্স সরকারের সুবিধা পাশাপাশি অসুবিধা নিচে দেওয়া হলোঃ

  • রেমিটেন্স ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা দেশের উপাদানশীলতা দুর্বল হয়ে যায়।
  • প্রচুর রেমিটেন্স আসলে সরকার নিজেই আয়ের উচ্চ খুঁজে আগ্রহ হয়।
  • রেমিটেন্সের কারণে সরকার সরবরাহ বেড়ে মুদ্রা চাপ তৈরি হতে পারে।
  • বিদেশি কর্মী পাঠাতে সরকারকে প্রশাসনিক ও কুট্টনৈতিক ব্যয় বহন করতে হয়।
  • রেমিটেন্স কমে গেলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ অর্থাৎ কমে যাওয়ার ছবি থাকে।
  • দক্ষ মানব সম্পদ বিদেশে চলে যাওয়ার অনেক সমস্যা দেখা দেয়।
  • দেশের অভ্যন্তরীণ শ্রম বাজারের দক্ষ জনবল সংকরণ তৈরি হয়।
  • রেমিটেন্স এর মাধ্যমে কিছু মানুষ কাজ না করে শুধুমাত্র বিদেশ থেকে টাকা পাওয়ার উপনির্ভরশীল হয়।
  • বিদেশ গমন কারীর শ্রমিকদের জন্য প্রশিক্ষণ ভিসা প্রসেসের সরকারি বহুমুখী খরচ হয়।
  • অবৈধ হুগলির চ্যানেল নিয়ন্ত্রণের সহায়কের আদায় ব্যয় এবং আইন সংকলা চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করতে হয়।
  • রেমিটেন্স এর অর্থ ব্যাংকের জমা হলে অনেক সময় তা উৎপাদন খাতে ব্যয় হয় না।
  • বিদেশি স্টোন বাজারের নৈতিক পরিবহন হলে সরকারের ওপর আংশিক চাপ পড়ে যায়।
  • প্রবাসী কর্মীদের সমস্যা সমাধানে দূতাবাস হেল্পলাইন আইন সহায়তা সবকিছু সরকারি খরচ করে।
  • রেমিট্যান্স হিসেবে সরকারকে বাড়তি অর্থ প্রদান করতে হয়।
  • আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সংকট বা যুদ্ধ হলে রেমিট্যান্স মারাত্মকভাবে কমে যায়।
  • বিদেশ নির্ভর আয়ের কারণে স্থানীয় শিল্প ও রপ্তানি পিছিয়ে যায়। দীর্ঘমেয়াদে অর্থনৈতিক অস্থির হয়ে যাওয়ার কারণে ঝুঁকি বেড়ে যায়।

আন্তর্জাতিক টাকা ট্রান্সফার

আন্তর্জাতিক টাকা ট্রান্সফার হলো এক দেশে থাকা ব্যক্তি সংস্থা অন্য দেশে প্রাপকের একাউন্টে পাঠানোর প্রক্রিয়া। যা বিদেশ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন। কারণ এই পোস্টে প্রক্রিয়াটি সবথেকে বেশি কার্যকর এবং প্রক্রিয়া। আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার দুটো এবং নিরাপদ এবং ট্রান্সফার ট্যাগযোগ্য হওয়ার এটি প্রবাসী কর্মী ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতি।

বিদেশ-থেকে-বাংলাদেশে-সর্বোচ্চ-কত-টাকা-পাঠানো-যায়
আন্তর্জাতিক টাকা ট্রান্সফার করার জন্য যে সকল ডকুমেন্ট এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগবে এটা সঠিক হওয়া উচিত। যে পাপ হোক তার জন্য পাপকের অন্য নাম ব্যাংক নাম এবং শাখা অ্যাকাউন্ট নাম্বার ব্যাংকে কোড এবং প্রয়োজনীয় প্রাপকের ঠিকানা যথাযথভাবে দিতে হবে। আবার যে পেরুক সে টাকা উত্তোলন করার সময় তথ্য অবশ্যই যাচাই করে নিতে হবে।

পেরক নির্ধারিত ট্রান্সফার ফি এক্সচেঞ্জ রেট এবং ফ্রান্স বন্ডিং ব্যাংক ফি যাচাই করবে। ব্যাংক বা সার্ভিস পেরুকে টাকা গ্রহণ করে আন্তর্জাতিক চ্যানেল এর মাধ্যমে পাঠকের ব্যাংকে পাঠানো হবে। সাধারণত 1 থেকে 5 কর্ম দিবসের মধ্যে টাকা পৌঁছে যাবে। প্রাপক তার ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে পারবে প্রয়োজনীয় রেফারেন্স নাম্বার ব্যবহার করে টেক্সট করতে পারবে।

অবৈধ চ্যানেল ব্যবহার করা যাবে না এবং পাঠকের তথ্য ভুল ধরাই লেনদেনের আটকে যেতে পারে। তাই সবকিছু সাবধানে সাথে অবলম্বন করে টাকা ট্রান্সফার করতে হবে। আশা করি এই পোষ্টের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক টাকা ট্রান্সফার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

ওয়ার্ল্ডরেমিট ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে যেভাবে টাকা পাঠাতে পারবেন 

আমেরিকা থেকে বাংলাদেশে আপনি খুব সহজেই ওয়ার্ল্ডরেমিট ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে যেভাবে টাকা পাঠাতে পারবেন। ওয়ার্ল্ডরেমিট ওয়েবসাইট হচ্ছে মূলত একটি জনপ্রিয় মানি ট্রান্সফার প্ল্যাটফর্ম।ওয়ার্ল্ডরেমিট ওয়েবসাইট ব্যবহার করে আপনি যে কোন দেশ থেকে অতি দ্রুত সময়ে নিজের হাতে থাকা মোবাইল বা স্মার্টফোন কিংবা কম্পিউটার ডিভাইস ব্যবহার করে খুব সহজেই লেনদেন করতে পারবেন।
ওয়ার্ল্ডরেমিট ওয়েবসাইটটি তার নিজস্ব একাউন্ট এক্সেস এর মাধ্যমে লেনদেন করে থাকে। আমেরিকা থেকে বাংলাদেশের টাকা পাঠাতে ওয়ার্ল্ডরেমিট ওয়েবসাইটটি ফ্রি কম নিয়ে থাকে এবং দ্রুত সময় টাকা পাঠাতে পারা যায়। এছাড়া ওয়ার্ড রেমিট বিভিন্ন রকমের পেমেন্ট সর থাকার কারণে আপনি বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে ব্যবহারের সুযোগ সুবিধা পাবেন। ওয়ার্ল্ডরেমিট ওয়েবসিতে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে পারেন। রেজিস্ট্রেশন করতে ওয়ার্ল্ডরেমিট এই লিংকে ক্লিক করুন।

লেখক এর মন্তব্যঃ বিদেশ থেকে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায় ২০২৬ 

প্রিয় পাঠক, এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি জানতে পারলেন বিদেশ থেকে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ কত টাকা পাঠানো যায়, বিদেশ থেকে টাকা আসতে কেমন সময় লাগে, বিদেশ থেকে বাংলাদেশে টাকা পাঠানোর নিয়ম, বিদেশ থেকে ইসলামী ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়,ম বিদেশ থেকে রেমিট্যান্স পাঠানোর নিয়ম, বাংলাদেশ ব্যাংকের রেমিটেন্স নীতি, রেমিটেন্স সরকারের সুবিধা সমূহ, রেমিটেন্স সরকারের অসুবিধা সমূহ, আন্তর্জাতিক টাকা ট্রান্সফার, বিদেশ থেকে ওয়ানডে রেমিট ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যেভাবে টাকা পাঠাতে পারবেন ইত্যাদি সম্পর্কে।

এতক্ষণ ধরে এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। পরবর্তী পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে স্বাগতম, ততক্ষনে সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন আবার আসবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নয়ন২৪ এ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url