কম্বোডিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি - কম্বোডিয়া বেতন কত ২০২৬ ( নতুন আপডেট )
প্রিয় পাঠক আপনি নিশ্চয়ই কম্বোডিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কম্বোডিয়ার বেতন সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে কম্পিউটার যাবতীয় তথ্য সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পারবেন।
কম্পিউটার দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার একটি সুন্দর দেশ। এই দেশটি দুইটি ঋতুর দেশ। তাহলে চলুন নিচে কম্বোডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।পোস্ট সূচীপত্রঃ কম্বোডিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি
- কম্বোডিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি
- কম্বোডিয়া সর্বনিম্ন বেতন কত
- কম্বোডিয়া কেমন দেশ কেমন
- কম্বোডিয়া কোন কাজের বেতন কত
- কম্বোডিয়া যেতে কত টাকা লাগে
- কম্বোডিয়া যেতে কত বছর বয়স লাগে
- কম্বোডিয়া ভিসার দাম কত
- কম্বোডিয়া টুরিস্ট ভিসার দাম কত
- কম্বোডিয়া টাকার মান কত
- লেখক এর মন্তব্যঃ কম্বোডিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি - কম্বোডিয়া বেতন কত ২০২৬
কম্বোডিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি
কম্বোডিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি এটা অনেকেরই জানা নেই। কম্বোডিয়া
কর্মসংস্থানের সুযোগের প্রতি বাংলাদেশের মধ্যে প্রতিনিয়ত আগ্রহ বাড়ছে। আপনি
নতুন দেশে কাজ শুরু করার আগে সেই দেশের কোন কাজগুলো চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে আগে
জানাটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কম্বোডিয়াতে অর্থনীতিতে দ্রুত পরিবর্তনের ফলে চাকরি
পাওয়ার প্রচুর পরিমাণে সুযোগ রয়েছে।
আরো পড়ুনঃ সার্বিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি
তাই আপনি যদি দক্ষ হয়ে কম্পিউটার অপারেটর হয়ে যেতে পারে তাহলে আপনার ভালো বেতন
পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। কম্বোডিয়াতে অর্থনৈতিকভাবে উন্নত হওয়ার ফলে বিশেষ করে
তথ্যপ্রযুক্তি পর্যটন নির্মাণ এবং কৃষি ক্ষেত্রে দক্ষ কর্মীদের ব্যাপক চাহিদা
রয়েছে। এসব কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করে আপনি যদি কম্বোডিয়াতে যেতে পারেন তাহলে
আপনার ভালো টাকা ইনকাম হবে।
কম্বোডিয়া অবকাঠামোগত উন্নয়নের সাথে সাথে নির্মাণ শিল্পের দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এজন্য নির্মাণ শ্রমিক প্লাম্বার এবং মেশিন অপারেটরদের ব্যাপক কাদের চাহিদা
রয়েছে। নিচে কম্বোডিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি তা দেওয়া হলোঃ
- নির্মাণ শ্রমিক
- ইলেকট্রিশিয়ান
- ফ্যাক্টরি কর্মী
- প্লাম্বার শ্রমিক
- হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট কর্মী
- বুক বা শেফ
- ডাইভার
- কৃষি শ্রমিক
- সিকিউরিটি গার্ড
- পরিচ্ছন্নতা কর্মী
- ফুট প্যাকেজিং কাজ
- কনস্ট্রাকশন
- ওয়েন্ডার
- অফিসিয়াল কাজ
- গার্মেন্টস কর্মী
- ক্যাসিনো
আপনি যদি ওপরে এই কাজগুলো উপর দক্ষতা অর্জন করে কম্বোডিয়াতে যেতে পারেন। তাহলে আপনার ভালো পরিমাণে বেতন আশা করতে পারেন। সব থেকে ক্যাসিনো কোম্পানিতে যদি আপনি যেতে পারেন তাহলে আপনার বেতন অনেক বেশি হবে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে।
কম্বোডিয়া সর্বনিম্ন বেতন কত
কম্বোডিয়া কেমন দেশ কেমন
কম্বোডিয়া দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চলের একটি দেশ কম্বোডিয়া। সূর্য পাহাড় স্বচ্ছ নির
জলরাশি আর অসংখ্য পদ্ম তান্ত্রিক দেশের থাকার কারণে কম্বোডিয়াকে অসংখ্য স্বচ্ছ
নীল জলরাশি আর অসংখ্য প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন থাকার কারণে কম্বোডিয়াকে
সুইজারল্যান্ড বলা হয়ে থাকে। কম্বোডিয়া দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একমাত্র বৌদ্ধ
সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ মুসলিমদের জন্য সরকারি খরচে হজ পালনের ব্যবস্থা ব্যবস্থা করা
হয়ে থাকে।
কম্বোডিয়ার পুরো নাম হচ্ছে কিংডম অব কম্বোডিয়া। দেশটি থাইল্যান্ড এবং বিএফ
নামের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত। কম্বোডিয়ার আয়তন ১ ,৮১,০৩৫ বর্গ কিলোমিটার।
দেশটির রাজধানী হচ্ছে নমপেন। নমপেন তেমন বড় নগরী নয়। সংবিধান ভাবে কম্বোডিয়ার
রাষ্ট্রীয় ধর্ম হচ্ছে বদ্ধ। কম্বোডিয়া দেশে প্রায় .৯৭% মানুষই বৈদ্য ধর্মের
অনুসারী। কম্বোডিয়ার 2% মানুষ ইসলাম ধর্মের অনুসারী।
কম্বডিয়ার দেশটিতে ৭ লক্ষ ৬১ হাজার ৪৮৩ জন মুসলিম বসবাস করে। কম্বোডিয়া
মুসলিমদের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম হলেও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে
কম্বোডিয়া সবগুলোর মধ্যে দ্রুত মুসলিম বেড়ে যাচ্ছে। কম্বোডিয়া নমপেন নগরীতে
সবথেকে .১০টি বড় মসজিদ আছে। আর পুরো কম্বোডিয়াতে ছড়িয়ে রয়েছে প্রায় ১ হাজার
২২টিরও বেশি মসজিদ।
১৯৫৩ সালে কম্বোডিয়া ফ্রান্সের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। দেশটি রাস্তাগুলো
সাদামাটা ধরনের কম্বোডিয়ার দেশটিতে যানজট নেই বললেই চলে। কম্বোডিয়ানরা বেশ
শান্তশিষ্ট এবং বন্ধু সুলভ। যে কোন অপরিচিত লোককে তারা খুব সহজেই বন্ধু বানিয়ে
নেয়। কম্বডিয়ানরা একটি বৈশিষ্ট্য হলো তারা বেশি রাত জাগে না। তারা এবং তাদের
শহরের লোক যেন রাত ৯ টা থেকে ১০টার মধ্যেই ঘুমিয়ে যায়।
এবং এরা অনেক সকালে জেগে ওঠে। কম্বোডিয়ার বেশির ভাগই মানুষ অনেক পরিশ্রমী। কম্বোডিয়ান দেশটির নারীদেরকে অনেক সম্মান দেওয়া হয়। কারণ সেই দেশের নারীরাই তাদের সংসারের হারটিকে রাখে। তাই আপনারা পারলে কম্বোডিয়া টুরিস্ট ভিসা নিয়ে ভ্রমণ করে আসতে পারেন।
কম্বোডিয়া কোন কাজের বেতন কত
কম্বোডিটেতে কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চাচ্ছেন এমন বাংলাদেশি ভাইয়েরা আপনাদের অবশ্যই
কাজের বেতন সম্পর্কে আগেই ধারণা থাকা উচিত। কম্বোডিয়াতে কাজের বেতন নির্ভর করে
থাকে একজন শ্রমিকের দক্ষতা অভিজ্ঞতা যোগ্যতার উপরে। কাজের বেতন পরবর্তীতে হতে
পারেন নির্দিষ্ট শহর কোম্পানি ও পদের উপর নির্ভরশীল।
| কাজের নাম | মাসিক বেতন(টাকা) |
|---|---|
| নির্মাণ শ্রমিক | ৪৮,৮১৩ টাকা |
| ইলেকট্রিশিয়ান | ২৪,০০০ থেকে ২৮,০০০ |
| ফ্যাক্টরি কর্মী | ১৪,০০০ থেকে ১৫,০০০ |
| প্লাম্বার শ্রমিক | ১,১২,০০০ থেকে ১৫০,০০০ |
| হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট কর্মী | ৫০,০০০ থেকে ৬০,০০০ |
| বুক বা শেফ | ৫৫,০০০ থেকে ৬০,০০০ |
| ডাইভার | ১২,০০০ থেকে ২৭,০০০ |
| কৃষি শ্রমিক | ৩৫,০০০ থেকে ৪৫,০০০ |
| সিকিউরিটি গার্ড | ৬০,০০০ থেকে ৭০,০০০ |
| পরিছন্নতা কর্মী | ৩০,০০০ থেকে ৪৫,০০০ |
| ফুট প্যাকেজিং কাজ | ৪০,০০০ থেকে ৫০,০০০ |
| কনস্ট্রাকশন | ৩০,০০০ থেকে ৪৫,০০০ |
| ওয়েন্ডার | ৬০,০০০ থেকে ৭০,০০০ |
| অফিসিয়াল কাজ | ১,০০,০০০ থেকে ১৫০,০০০ |
| গার্মেন্টস কর্মী | ৭০,০০০ থেকে ১,০০,০০০ |
| ক্যাসিনো | ২৫০,০০০ থেকে ৩,০০,০০০ |
কম্বোডিয়াতে শ্রমিকদের থাকা খাওয়ার মত মৌলিক সুবিধা গুলো পূরণ করা হয়ে থাকে
বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর কম বেশি অসংখ্য সংখ্যক মানুষ কম্বোডিয়া গিয়ে থাকে।
সর্বনিম্ন বেতন হচ্ছে ৩০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত। তবে
গ্রামের চাইতে বেশি বেতন কম্বোডিয়াতে। কোন কাজগুলো বেতন কত সেই কাজগুলোর নাম
আপনাদের সুবিধার্থে উপরে দেয়া হয়েছে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
কম্বোডিয়া যেতে কত টাকা লাগে
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া একটি সুন্দরতম দেশ হচ্ছে কম্বোডিয়া। তে যেতে কত টাকা লাগে
সেটা আমাদের আগে থেকেই জানতে হবে। কম্বোডিয়া অর্থনৈতিক দ্রুত পরিবর্তনের ফলে
নতুন শিল্পীর প্রসার ঘটেছে আর এজন্য বিদেশি দুঃখ কর্মীরা চাহিদা গুলো প্রতিনিয়ত
বেড়েই চলছে। কিন্তু স্বপ্ন পূরণের আগে আপনাকে বাস্তবতার কথা ভাবতে হবে ।
আরো পড়ুনঃ লিবিয়া থেকে ইতালি যেতে খরচ কত লাগে
অনেকেরই প্রশ্ন আছে কম্পিউটারে যেতে কত টাকা লাগে আসলে কি প্রবাস গ্রামীণ ভাইয়েরা আপনাদের এর উত্তরটা জানা অবশ্যই জরুরী। আপনাদের জন্য এই পোস্টটি আমরা লিখেছি, যাতে করে আপনারা এই পোস্টটি পড়ে উপকৃত হতে পারে। যাবার জন্য কত টাকা লাগবে আসল সেটা ভিসা ক্যাটাগরির উপর। তাও আনুমানিক ২ লক্ষ থেকে ৩ লক্ষ টাকা লাগতে পারে।
আবার আপনি যদি দালালের হাতে পড়ে যান তাহলে কম্বোডিয়াতে যেতে .৪ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকা লাগতে পারে। আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনি কম্ব দিয়ে যেতে কত টাকা লাগে সেটা সম্পূর্ণ ক্লিয়ার হতে পেরেছে।
কম্বোডিয়া যেতে কত বছর বয়স লাগে
কম্বোডিয়ার দৃষ্টিতে যেতে অবশ্যই আপনার ভিসা প্রয়োজন হবে। তার আগে আপনি কোন
ভিসার উপরে নির্ভর করে কম্বোডিয়াতে যেতে চাচ্ছেন তার উপর নির্ভর করবে আপনার বয়স
সীমা। নিজে ভিসা ক্যাটাগরি ভিত্তিতে যেতে কত বয়স লাগবে সেটা দেওয়া হলোঃ
- টুরিস্ট ভিসা- নিয়ে গেলে আপনার ১৮ বছর থেকে ৩২ বছর পর্যন্ত।
- ওয়ার্ক পারমিট- ভিসা নিয়ে গেলে ২১ বছর থেকে ৩৫ বছর পর্যন্ত।
- ব্যবসায়িক ভিসা- নিয়ে গেলে ১৮ বছর থেকে ২৫ বছর পর্যন্ত।
- স্টুডেন্ট ভিসা- নিয়ে গেলে ১৮বছর থেকে ২০ বছর পর্যন্ত।
- রিটায়ারমেন্ট ভিসা- নিয়ে গেলে ৫৫ বছর থেকে ৬০ বছর পর্যন্ত।
- কর্মী হিসেবে ভিসা- নিয়ে গেলে ১৮বছর থেকে ৬০ বছর পর্যন্ত।
তবে ১৮ বছরের কম বৈশি শিশুরা যদি কম্পিউটারে যেতে চায় তাহলে সেটা সম্ভব নয়। যদি অভিভাবকের সাথে ১৮ বছরের কম বয়সীরা প্রমাণ করতে চায় তাহলে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবে। আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনি কম বোর্ডে যেতে কত বছর বয়স লাগবে সেটা বুঝতে পেরেছেন।
কম্বোডিয়া ভিসার দাম কত
বাংলাদেশ থেকে প্রায় অধিকাংশ মানুষ কম্বোডিয়াতে যেতে চাচ্ছে কিন্তু কম্বোডিয়ার
ভিসার দাম কত সে সম্পর্কে অনেকেরই জানা নেই। তাই কম্বোডিয়া ভিসার দাম কত
জানার জন্য এই পোস্টটি পুরো পড়লে আপনি কম্বোডি ভিসার দাম সম্পর্কে বিস্তারিত
জানতে পারবেন। কম্বোডিয়া দেশটিতে ৯৭% মানুষ বৈধ ধর্মের। এবং ৩% মুসলিম ধর্মের
অনুসারী।
বর্তমানে কম্বোডিয়ার সব ধরনের ভিসা প্রসেসিং করতে প্রায় .৫ থেকে ১০ হাজার টাকা খরচ পড়বে। কাজের ভিসা ৪ লক্ষ্য টাকা থেকে ৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। এবং টুরিস্ট ভিসা ২ লক্ষ থেকে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। আবার স্টুডেন্ট ভিসা ২ লক্ষ থেকে .৪ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনি কম্বলে ভিসার দাম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
কম্বোডিয়া টুরিস্ট ভিসার দাম কত
কম্বোডিয়াতে যাওয়ার জন্য আপনি বেশ কয়েক ধরনের ভিসা পাবেন। যেমন ধরুন ওয়ার্ক পারমিক ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, টুরিস্ট ভিসা স্টিকার ভিসা ইত্যাদি ধরনের ভিসা পেয়ে যাবেন। কম্পিউটার দক্ষিণ এশিয়া একটি অন্যতম সুন্দর দেশ। তবে টাকার মানের দিক দিয়ে কম্বোডিয়া অনেক কম। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে অর্থনৈতিকভাবে কম্বোডিয়া দেশটি এগিয়ে আছে।
কম্বোডিয়াতে সুন্দর সুন্দর টুরিস্ট এবং ভ্রমণ করার জায়গা রয়েছে। বিছা নিয়ে যেকোনো সময় যেতে পারবেন কম্বোডিয়াতে। টুরিস্ট ভিসা প্রসেসিং করতে আপনার খরচ হতে পারে প্রাক পাঁচ হাজার থেকে ৮ হাজার টাকা পর্যন্ত। কম্বোডিয়ার টুরিস্ট ভিসা করতে চাইলে আপনার সব ধরনের খরচ হবে প্রায় ২ লক্ষ টাকা থেকে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।কম্বোডিয়া টাকার মান কত
কম্বোডিয়া যাওয়ার আগে আমাদের অবশ্যই কম্বোডিয়ার দেশের টাকার মান সম্পর্কে জানা উচিত। কেননা কম্বোডিটে গেলে আমরা কি ধরনের টাকা পাবো কি ধরনের টাকা হলে খরচ করতে পারবো ইত্যাদি সম্পর্কে আমাদের আগে থেকে জানতে হবে। কম্বোডিয়াতে বাংলাদেশ থেকে কম্বোডিয়ার টাকার মান অনেক কম। কিন্তু কম্বোডিয়া হলো কৃষি প্রধান দেশ। বাংলাদেশ যেমন কৃষি প্রধান তেমনি কম্বোডিয়াও কৃষি প্রধান দেশ।
আরো পড়ুনঃবাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার নিয়ম
- বাংলাদেশের ১ টাকা কম্বোডিয়ার ০.০৩০ টাকা
- বাংলাদেশের ১০ টাকা কম্বোডিয়ার ০.৩০ টাকা
- বাংলাদেশের ১০০ টাকা কম্বোডিয়ার ৩.০৩ টাকা
- বাংলাদেশের ১০০০ টাকা কম্বোডিয়ার ৩০.৩৪ টাকা
- বাংলাদেশের ১,০০,০০০ টাকা কম্বোডিয়ার ৩০,৩৪৪ টাকা



নয়ন২৪ এ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url