গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম ধাপে ধাপে
noyon 24
৪ অক্টো, ২০২৫
গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম ধাপে ধাপে, অনলাইনে ক্লাস করবো
কিভাবে এইরকম প্রশ্ন অনেক শিক্ষকও শিক্ষার্থী করে থাকেন। ডিজিটাল যুগে এখন আর
শুধুমাত্র শ্রেণিকক্ষে সীমাবদ্ধ থাকতে হয় না। গুগল মিট এর মাধ্যমে ঘরে বসিস খুব
সহজে অনলাইন ক্লাস পরিচালনা করতে পারবেন।
আমরা এই পোস্টটি পড়ে আপনি শিখে নিতে পারবেন কিভাবে গুগল মিট ব্যবহার করে একটি
পূর্ণাঙ্গ অনলাইনে ক্লাস সাজাতে হয়, ক্লাসে ছাত্রছাত্রীদের যুক্ত করতে হয় এবং
কিভাবে পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণভাবে সফল করত হয় ও সাধারণ সমস্যার সমাধান সবকিছুই
জানতে পরবেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম ধাপে
ধাপে
গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম ধাপে ধাপে
গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম ধাপে ধাপে অনলাইনে ক্লাস
নেওয়ার জন্য গুগল মেট একটি খুব জনপ্রিয় ও সহজ মাধ্যম। এটি ব্যবহার করতে হলে
সর্বপ্রথম একটি গুগল একাউন্ট খুলতে হবে। ক্লাস শুরুর আগে অবশ্যই আপনার হেডফোন
মাইক্রোফোন ক্যামেরা ও ইন্টারনেট কানেকশন ঠিক আছে কিনা তা দেখে নিতে হবে। গুগল
ম্যাপ দিয়ে অনলাইন ক্লাস শুরু করার জন্য প্রথমে আপনাকে গুগল মিটে অফিসিয়াল
ওয়েবসাইটে যেতে হবে।
মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য আলাদা অ্যাপ রয়েছে যা গুগল প্লে স্টোরে বা অ্যাপল
অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। অ্যাপ ইন্সটল করার পর আপনাকে জিমেইল আইডি
দিয়ে লগইন করে নিতে হবে। অনলাইন ক্লাস নেওয়ার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম অফিসিয়াল
ওয়েবসাইটে বা মোবাইল অ্যাপ থেকে New meeting অপশনে ক্লিক করতে করতে হবে। এখন
থেকেই মূল মিটিং তৈরি প্রক্রিয়া শুরু হবে।
আবার যদি আপনি শুধু লিংক তৈরি করে রাখতে চান যাতে পরে ব্যবহার করার জন্য Get a
meeting Iink to share অপশন ব্যবহার করুন। লিংকটি আগে থেকে শিক্ষা দিতে
পাঠিয়ে দিলে তারা নির্দিষ্ট সময় যোগ দিতে পারবে। আর যদি নির্দিষ্ট দিন ও সময়
ঠিক করে রাখতে চান তাহলে Schedule in Google Calender অপশন ব্যবহার করতে
হবে। এতে ক্লাসের সময় ও লিংক স্বয়ংক্রিয়ভাবে শিক্ষার্থীদের ক্যালেন্ডার চলে
যাবে।
যদি আপনি সাথে সাথে মিটিং শুরু করতে চান তবে Start an instant meeting নির্বাচন
করুন।
আপনার মাইক্রোফোন, ক্যামেরা ও ইন্টারনেট কানেকশন ঠিক আছে কিনা দেখে নিন।
এতে সঙ্গে সঙ্গে একটি মিটিং রুম তৈরি হবে এবং একটি লিঙ্ক পাবেন। সেই লিংক
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে শেয়ার করলে তারা ক্লাসের যোগ দিতে পারবে।
অনলাইনে ক্লাস করার জন্য কি কি প্রয়োজন
অনলাইনে ক্লাস করার জন্য কি কি প্রয়োজন, অনলাইনে ক্লাস নেওয়ার জন্য প্রথমে
আপনার একটি কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা স্মার্টফোন থাকা প্রয়োজন। ডেক্সটপ ল্যাপটপ বা
মোবাইল যেকোনো ব্যবহার করা যায় তবে বড় স্কিন থাকলে প্রেজেন্টেশন দেখা যায় বা
নোট নেওয়া অনেক সহজ সাথে স্মৃতি ছিল দুটো ইন্টারনেট সংযোগ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
ভিডিও কল বা স্কিন শেয়ারের জন্য ভালো ব্যান্ড ইউথ থাকা প্রয়োজন যাতে আপনার
ক্লাস চলাকালীন কোন বিভ্রান্তি না ঘটে, এছাড়াও google মিড বা অন্যান্য অনলাইন
প্লাটফর্ম ব্যবহার করতে একটি গুগল একাউন্ট থাকা প্রয়োজন। আপনার স্কুল বা কলেজের
জিমেইল আইডি থাকলে সেটি ব্যবহার করাই ভালো হবে। ক্লাস চলাকালীন ব্যাকগ্রাউন্ড
শব্দ কমার জন্য হেডফোন বা ইয়ারফোন ব্যবহার করা উচিত, স্পষ্টভাবে কথা বলার জন্য
মাইক্রোফোন থাকা জরুরি।
প্রেজেন্টেশন বা note করার আগে থেকেই প্রস্তুতি রাখতে হবে পাওয়ার পয়েন্ট, পিডি
এফ বা google ডক্স এ নোট তৈরি করে প্রয়োজনে গুগল ড্রাইভে আপলোড করে সরাসরি
শিক্ষা দিতে সঙ্গে শেয়ার করতে পারেন। ভিডিও প্রেজেন্টেশন বা ব্রাউজার ট্যাব
দেখানোর জন্য গুগল মিনিটের শেয়ার ফিউচার ব্যবহার করতে পারবেন। গুগল ক্যালেন্ডার
বা অন্য কোন ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে ক্লাসের সময় মনে রাখা ও রিমাইন্ডার চালু
করে রাখতে পারবেন।
এছাড়াও শান্ত এবং অডিওবিহীন পরিবেশ ক্লাস নিলে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ধরে রাখতে
সাহায্য করে। অতিরিক্ত প্রস্তুতির জন্য পর্যাপ্ত স্টোরিস রাখতে হবে যাতে আপনি
ক্লাস রেকর্ডিং করতে পারেন। এছাড়াও ব্যাকগ্রাউন্ড রুম বা পোল ব্যবহারের জন্য
হোস্ট একাউন্ট থাকলে আরো অনেক সুবিধা পাওয়া যায়।
প্রজেক্টেসন বা স্লাইড শেয়ার করার নিয়ম
গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম ধাপে ধাপে এর থেকে প্রেজেন্টেশন
বা স্লাইড শেয়ার করতে মিটিং এর নিচে শেয়ার বাটনে ক্লিক করুন। ক্লিক শেয়ারের
জন্য তিনটি অপশন দেখতে পাবেন You entire screen যা দিয়ে পুরো কম্পিউটার
স্ক্রিন শেয়ার হবে। A Window থেকে কোন একটি প্রোগ্রাম দ্য উইন্ডোজ শেয়ার
হবে A tab দিয়ে।
শুধুমাত্র ব্রাউজারের একটি ট্যাপ শেয়ার হবে।
যে অপশন আপনারা প্রয়োজন সেটি সিলেট করুন। শেয়ার বাটনে ক্লিক করুন। এখন আপনার
নির্বাচিত স্কিন বা উইন্ডো শিক্ষার্থীদের দেখতে পারবে। স্ক্রিন শেয়ার শেষ হলে
উপরের দিকে থাকা Stop preseting বাটনে ক্লিক করে শেয়ার বন্ধ হয়ে যাবে। ভিডিও
শেয়ার করলে শেয়ার অডিও অন করতে ভুলবেন না কিন্তু।
ক্লাসে উপস্থিত নেওয়ার সহজ পদ্ধতি
অনলাইনে ক্লাসে উপস্থিত নেওয়ার মূলত শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ত্যাগ করার একটি
প্রক্রিয়া। সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি হলো গুগল ফর্ম ব্যবহার করা। এতে আপনি একটি ছোট
ফর্ম তৈরি করতে পারবেন সেখানে শিক্ষার্থীর নাম রোল নং এবং মিটিং বা ক্লাস কোড
পূরণ করতে হবে। ক্লাস শুরু হলে শিক্ষার্থীরা ফরম পূরণ করলে তা স্বর্গীয় ভাবে
গুগল শেয়ারের সংরক্ষণ হবেই। আরেকটি সহজ পদ্ধতি হলো google এটেন্ডেজ রিপোর্ট
ব্যবহার করা।
প্রিমিয়াম বা শিক্ষা ব্যবস্থা সামরিক গুগল মিট একাউন্টে শিক্ষার্থীদের নাম এবং
যুক্ত হওয়ার সময় শংক্রিয়ভাবে লিস্ট তৈরি হয়। আপনি চাইলে ক্লাস শেষে সেই
রিপোর্ট ডাউনলোড করে উপস্থিত চিহ্নিত করতে পারবেন। ছোট ক্লাসের জন্য সেটের নাম
লিখতে বলতে পারেন। ক্লাস শুরুতে বলে দিতে পারেন যারা উপস্থিত আছে তারা চ্যাট
হাজিরা লিখবে।
পরে সেই লিস্ট দেখে উপস্থিতি চিহ্নিত করা যায়। এছাড়াও রোল কলও করতে পারেন
যেখানে প্রতিটি শিক্ষার্থীকে মাইক্রোফোন কথা বলবে উপস্থিতি চিহ্নিত করতে পারবেন।
যদিও বড় বড় ক্লাসে এটি সময় সাপেক্ষে হতে পারে।
মোবাইল ও ল্যাপটপে গুগল ম্যাপের পার্থক্য
গুগল এবং ল্যাপটপ উভয় প্ল্যাটফর্মে ব্যবহার করতে পারবেন তবে কিছু পার্থক্য
রয়েছে। ল্যাপটপ গুগল মেড ব্যবহারে মূলত বাজারের মাধ্যমে করতে পারবেন। ল্যাপটপে
স্ক্রিন বড় হয় প্রেজেন্টেশন একাধিক শিক্ষার্থী দেখা এবং নোট নেওয়া সহজ হয়।
এছাড়াও ল্যাপটপে হোস্টিং ফিউচার যেমনঃ Breakout rooms, Polls, Attendance
reports ব্যবহার করা সহজ হয়। স্ক্রিন শেয়ারিং, ভিডিও কোয়ালিটি এবং অডিও
কন্ট্রোল ও ল্যাপটপে বেশি সুবিধা জনক হয়।
অন্যদিকে মোবাইলে গুগল ম্যাপ ব্যবহার করা হয় অ্যাপের মাধ্যমে যা ছোট স্কিনে
সীমিত ফিউচার দেখাতে পারেন। মোবাইলে ভিডিও এবং অডিও কন্ট্রোল সহজ হলেও স্কিন
শেয়ারিং বা একাদশীর শিক্ষার্থী দেখার সমস্যা হয়। দেখানো বা নোট শেয়ার করতেও
কিছুটা তুলনা কম অসুবিধা জনক। তবে মোবাইল ব্যবহার করলে যে কোন জায়গা থেকে ক্লাসে
যুক্ত হতে পারবেন যা অনেক সুবিধা জনক।
গুগল মিনিটে ক্লাস রেকর্ডিং করার ধাপ
গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম ধাপে ধাপে google মিটে প্লাস
রেকর্ডিং করা খুব সহজ। প্রথমে আপনাকে আপনার মিটিং শুরু করতে হবে। মিটিং শুরু করা
হলে নিচের তিনটি ডট এ ক্লিক করে Record meeting নির্বাচন করুন।
রেকর্ডিং শুরু করার আগে শিক্ষা দিতে জানিয়ে দিন যাতে সবাই বুঝতে পারে যে ক্লাস
রেকর্ড হচ্ছে। রেকর্ডিং চলাকালীন আপনি স্ক্রিন অডিও এবং প্রেজেন্টেশন সবকিছু
স্মরণীয়ভাবে সংরক্ষণ হবে। ক্লাস শেষে আবার More options থেকে Stop recording এ
ক্লিক করে ভিডিও বন্ধ হয়ে যাবে। রেকর্ডিং স্বয়ংক্রিয়ভাবে google ডিভাইস
সংরক্ষিত হয় সেখানে থেকে পরে শিক্ষা দিতে লিংক পাঠানো বা অন্যদের সঙ্গে শেয়ার
করতে পারবেন।
বিনামূল্যে গুগল মিট ও পেইড সুবিধার তুলোনা
বিনামূল্যের গুগল মিনিট ব্যবহার করলে প্রাথমিকভাবে অনেক ফিউচার পেতে পারেন
যেমন ১০০ জন পর্যন্ত শিক্ষার্থী যুক্ত হতে পারবে, ক্লাস সময়সীমা সাধারণত ৬০
মিনিট এবং স্ক্রিন শেয়ার চ্যাট ও হোস্ট কন্ট্রোল এর মত মৌলিক ফিউচার ব্যবহার
করতে পারবেন। ছোট প্লাস বা ব্যক্তিগত অনলাইন মিটিং এর জন্য এটি যথেষ্ট। তবে
কিছু উন্নত ফিউচার এখানে সীমিত থাকি যেমন উপস্থিতি রিপোর্ট, রেকর্ডিং সংরক্ষণ
সময়সীমা কম, এবং পোল ফিউচার ব্যবহার সীমিত।
ব্যবহার করলে আরো বিস্তৃত সুবিধা পাওয়া যায়। এতে বড় ক্লাস হোস্ট করতে
পারবেন যেমন 250 বা তারও বেশি শিক্ষার্থী একসাথে যুক্ত হতে পারবে। রেকর্ডিং
অদ্যবধি সংরক্ষণ করা যায় এবং গুগল ড্রাইভ এর স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্টোর হয়।
এছাড়াও ব্যাক আউট রুম পুল Q&A, হোস্ট কন্ট্রোল ও উপস্থিতি রিপোর্টের মত
প্রফেশনাল ফিউচার ব্যবহারের সুযোগ থাকে। বড় ইস্কুল কলেজ বা অপোরেট ট্রেনিং এর
জন্য পেইড ব্যবহার করাই ভালো।
অনলাইন ক্লাসকে আরো আকর্ষণীয় করার টিপস
অনলাইন ক্লাসে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ধরে রাখা কিছুটা চ্যালেঞ্জ হয়। তাই ক্লাস কে
আকর্ষণীয় ও ইন্টারেস্ট টিপ করার জন্য কয়েকটি সহজ পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন।
প্রথমে ক্লাস শুরু করার সময় সংক্ষিপ্ত ও প্রাণবন্ত একটু দিয়ে শুরু করতে পারেন
যাতে শিক্ষার্থীরা আগ্রহী হয়ে ওঠে। স্কিন শেয়ার ভিডিও প্রেজেন্টেশন বা ইমেজ
ব্যবহার করে পাঠককে দৃশ্য মানব সহজ বোধ করুন।
ছোট ছোট কুইজ পোল বা প্রশ্ন উত্তর সেশন ক্লাসের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করলে
শিক্ষার্থীরা আরো সংগ্রহভাবে অংশ নেয়। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের বেগ আউট রুমে ছোট
গ্রুপে আলাদা কাজ করতে দিলে তারা একে অপরের সঙ্গে সহযোগিতা করে শিখে যেতে পারে।
অডিও ভিডিও কন্ট্রোল ঠিক রেখে স্পষ্ট ভাবে কথা বলুন এবং শিক্ষার্থীদের প্রশ্ন
করার সুযোগ দিন। ছোট বিরতি দিলে ক্লাসের মাঝখানে মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হয়। ক্লাসে
শেষে সংক্ষেপে সংরাংশ ও অম ওয়ার্ক বা নোট করে শেয়ার করলে শিক্ষার্থীরা মূল
বিষয়গুলো মনে রাখা খুব সহজ হবে।
গুগল মিটে কত ধরনের নতুন মিটিং তৈরি করা যায়
গুগল মিটে নতুন দুইভাবে মিটিং শুরু করা যায়। তাৎক্ষণিক মিটিং এবং একটি নির্দিষ্ট
সময় সুচির জন্য মিটিং তৈরি করা যায়। যা গুগল ক্যালেন্ডার ব্যবহার করে করা হয়।
তাৎক্ষণিক মিটিং শুরু করার জন্য আপনি একটা রিয়েল টাইম মিটিং তৈরি করতে পারেন, যা
সরাসরি শুরু হয়। অন্যদিকে গুগল ক্যালেন্ডারে মিটিং সিডিউল করলে আপনি একটি
নির্দিষ্ট সময় এবং তারিখে ঠিক করতে পারে এবং পরে অংশগ্রহণকারীদের আমন্ত্রণ
জানাতে পারেন।
লেখকের মন্তব্যঃগুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম ধাপে
ধাপে
গুগল মিট ব্যবহার করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার নিয়ম ধাপে ধাপে গুগল মেট ব্যবহার
করে অনলাইন ক্লাস নেওয়ার শিক্ষার্থী ও শিক্ষকের সবার জন্য কাজ সহজ হয়। সঠিক
পদ্ধতি নিয়ে যেমন কম্পিউটার বা মোবাইল স্থিতিশীল ইন্টারনেট হেডফোন ও
মাইক্রোফোন প্রেজেন্টেশন ও নোট প্লাস আরো মসৃণ ভাবে পরিচালনা করতে পারে।
ধাপে ধাপে মিটিং তৈরির লিংক শেয়ার শিক্ষার্থীকে এডমিট করা স্ক্রিন শেয়ার করা
এবং ক্লাসে রেকর্ডিং রাখা খুবই সহজ। এছাড়াও উপস্থিত নেওয়া ইন্টারনেট সমস্যার
সমাধানে এবং ক্লাসকে আকর্ষণীয় করা কিছু পদ্ধতি ব্যবহার করলে অনলাইনে ক্লাসের
মান আরো বৃদ্ধি করতে পারবেন।
আশা করি এই পোষ্টটি পড়ে আপনি উপকৃত হতে পেরেছেন। আপনার যদি এই পোস্টটি পড়ে
ভালো লেগে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে গিয়ে একটা সুন্দর কমেন্ট করুন। আর আপনার
বন্ধুদের সঙ্গে পোস্টটি শেয়ার করে দিন, যাতে আপনার বন্ধুরাই পোস্টটি করে উপকৃত
হতে পারে। এতক্ষণ ধরে পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। পরবর্তী পোস্ট করার
জন্য স্বাগতম।
নয়ন২৪ এ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url