ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে ১০ রকম বেশি চাহিদা যে সকল সেক্টরে
ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে বেশি চাহিদা কোন সেক্টরে, ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে অবশ্যই আমাদেরকে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি জেনে নিতে হবে। বর্তমান সময়ে মুক্ত পেশা হলো ফ্রিল্যান্সিং। কারণ এই পেশায় আপনি ঘরে বসে মোবাইল বা ল্যাপটপ থেকেই ইনকাম করতে পারবেন।
তবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার আগে কোন কাজে নিজেকে এক্সপার্ট হিসেবে গড়ে তুলবেন সাধারণ এই বিষয়টি জানা অত্যন্ত জরুরী। তাই আজকের এই আর্টিকেলটি ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে বেশি চাহিদা কোন সেক্টরে, এই বিষয়ে আলোচনা করা হবে। তাহলে চলুন দেরি না করে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
পেজ সূচিপত্রঃ ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে বেশি চাহিদা কোন সেক্টরে
- ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে বেশি চাহিদা কোন সেক্টরে
- ফ্রিল্যান্সিং কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি
- ফ্রিল্যান্সিং এ ভবিষ্যতে কোন কাজের চাহিদা বেশি হবে
- ফ্রিল্যান্সিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থা কততম
- ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় কয়েকটি কাজ
- ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা কেমন
- বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় সেক্টর কোনটি
- ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়
- নতুনদের জন্য জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সেক্টর
- বাংলাদেশের জন্য সেরা ফ্রিল্যান্সিং সাইট
- শেষ কথাঃ ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে বেশি চাহিদা কোন সেক্টরে
ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে বেশি চাহিদা কোন সেক্টরে
ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে বেশি চাহিদা কোন সেক্টরে, সাধারণত এই বিষয়টি না জেনে অনেকেই ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করা শুরু করে। আপনাদের সুবিধার্থে বলে রাখি যে বর্তমানে সময় ভিলেন সিনেমা আমাদের ইনকামের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চান তাহলে বিভিন্ন কাজ দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন। এখন বিষয় হচ্ছে যে, সকল কাজের চাহিদা রয়েছে সেই কাজগুলো দিয়ে আমাদেরকে লাঞ্চিং শুরু করতে হবে। তাই ফ্রিল্যান্সিং করার আগে জেনে নিতে হবে যে কোন সেক্টরে আসলে কাজের চাহিদা অনেক বেশি।
আরো পড়ুনঃ দিনে ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- ডাটা এন্টি
- ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার
- কন্টেন্ট রাইটিং
- 2d অ্যানিমেশন
- মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট
- কার্টুন এনিমেশন
- Ux ডিজাইন
- গেইম ডেভেলপমেন্ট
ডিজিটাল মার্কেটিং: আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে বেশি চাইলে স্বপ্ন সেক্টর খুজে থাকেন তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং হল সবার উপরে। যত সময় পরিবর্তন হয়েছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা ততই বেড়ে যাচ্ছে। কারণ কোন ধরনের পণ্য অথবা কোন ধরনের ব্যান্ড মানুষের কাছে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর আবার অনেক সেক্টর রয়েছে সাধারণ এগুলো অনেক চাহিদার সম্পন্ন একটি কাজ।
ডাটা এন্টিঃ ফ্রিল্যান্সিং জগতে সবচাইতে সহজ যে সকল কাজ রয়েছে এগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি সেক্টর ডাটা এন্টি। আপনি যদি সবচেয়ে সহজ এবং অল্প সময়ের মধ্যেই কোন কাজ করতে চান তাহলে ডাটা এন্টি করতে পারেন। কেননা বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিংয়ে সকল কাজের চাহিদা রয়েছে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ডাটা এন্টি এবং ফিন্যান্সিংদের ক্ষেত্রেও এই কাজের চাহিদা অনেক বেশি দেখা যায়।
ওয়েব ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্টঃ বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর জগতে যে সকল চাহিদা
সম্পন্ন কাজ রয়েছে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ওয়েব ডিজাইন। যেকোনো ধরনের ব্যবসা
প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার জন্য ওয়েবসাইট খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই
সাধারণত এই ওয়েবসাইট ডিজাইন করা এবং ডেভেলপমেন্ট করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর
গুলোতে কাজ করা হয়।
গ্রাফিক ডিজাইনঃ বর্তমানে সময় ফ্রিল্যান্সিং সবচাইতে চাহিদা সম্পন্ন কাজগুলো
মধ্যে অন্যতম হলো গ্রাফিক্স ডিজাইন। কিন্তু কেউ যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে চায়
তাহলে তাকে আগে কাজ শিখে এ কাজটি শুরু করতে হবে। বাহিক দৃষ্টিতে গ্রাফিক্স ডিজাইন
এর কাজ কিন্তু অনেক কঠিন হয়। তাই আগে থেকেই নিজেকে এক্সপার্ট করে তুলতে হবে
তারপরে কাজ শুরু করতে হবে।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারঃ বর্তমানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য ফ্রিল্যান্সিং
মিডিয়া ম্যানেজার প্রয়োজন হয়। যার জন্য আপনার যদি সোশ্যাল মিডিয়া অভিজ্ঞতা
থাকে এবং সোশ্যাল মিডিয়া এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য এই কাজের সুযোগ
রয়েছে। কারণ বর্তমানে সময় ফ্রিল্যান্সিং জগতে সোশ্যাল মিডিয়াম ম্যানেজারের
চাহিদা অনেক বেশি।
কনটেন্ট রাইটিংঃ ওয়েবসাইটের বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট শেয়ার করা হয়। সাধারণত তাই বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং দ্বারা কনটেন্ট লেখানো হয়। আপনি যদি কনটেন্ট রাইটিং এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য এই কাজটি রয়েছে। তাই বলা যায় যে বর্তমানে সময় পেলান্তিনের চাহিদা সম্পন্ন কাজ হল কনটেন্ট রাইটিং।
2d অ্যানিমেশনঃ বর্তমানে সমাজ ইউটিউবএ 2d অ্যানিমেশন এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কার্টুন তৈরি করা হয়। বিশেষ করে বাচ্চাদের চাহিদা কেন্দ্রীয় বিন্দুতে রয়েছে এ কার্টুনগুলো। আপনি যদি 2d অ্যানিমেশন এবং এক্সপার্ট হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য ফ্রিল্যান্সিংয়ের চাহিদা সম্পন্ন কাজ হল এটি। ধীরে ধীরে এই কাজের চাহিদা আরো বেড়েই যাচ্ছে বলেই ধারণা করা যাচ্ছে।
মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্টঃ অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর এখন স্বর্ণযুগ।
আপনার যদি প্রোগ্রাম ইন্ডিয়া ইন্টার নেট থাকে তাহলে এই মাধ্যমটি আপনি
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে শিখতে পারবেন। এফ ডেভেলপমেন্ট শিখলে নিজের ব্যানার অ্যাপ থেকে
গুগল এডমব এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন, অ্যাপ সেল করে ইনকাম করতে পারবেন।
Ui / Ux : সময়টা এখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মানুষের সব জিনিস এখন অনলাইনে পেতে চায়। যার জন্য এখন সব বিজনেস অনলাইনেই কার্যক্রম চালু করেছি। এই সেক্টরে আপনি রিমোট জব এবং ফ্রিল্যান্সিং টু টাইপ করতে পারবেন। ক্লায়েন্ট আপনাকে যে কাজটি দিবে সেটা আপনাকে একটা নির্দিষ্ট টাইম এর মধ্যে ডেলিভারি করতে পারলে কিন্তু আপনি ইনকাম করতে পারবেন।
গেইম ডেভেলপমেন্টঃ বর্তমানে বিশ্বজুড়ে কম্পিউটার ব্যবসায়ী এবং মোবাইল ব্যবসায়ীরা সংখ্যাদূত বেড়েই যাচ্ছে আর তাদের মাধ্যমেই পাল্লা দিয়ে যাচ্ছে ভিডিও গেম এর চাহিদা কম্পিউটার বা মোবাইল গেম খেলে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ২০২৬ সাল নাগাদ বৈশ্বিক রিমিং বাজারে চালিত বছরের তুলনায় ১৩ শতাংশ বেড়ে ২১ হাজার ২৪০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে। ২০১৩ সালে ক্রিনাদের সংখ্যা ৬.৩ শতাংশ বেড়ে ৩৩৮ কোটি সরিয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
ফ্রিল্যান্সিং কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি
ফ্রিল্যান্সিং কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি তরুণী সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যে পিলান সিংয়ের সবচেয়ে চাহিদা সম্পন্ন সেক্টর কোনগুলো, যে সেক্টর গুলো কথা উল্লেখ করা হয়েছে সাধারণত এর বাহিরে আরো অনেক কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো চাহিদা অনেক বেশি। তবে আপনি যদি একজন ফিনান্সার হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল আপনি যে সময় ফ্রিল্যান্সিং শিখবেন সে সময় কোন কাজের চাহিদা বেশি সেগুলো জেনে নেওয়া।
ভিডিও এডিটিংঃ কত মানুষ সময় কনটেন্ট তৈরি করে ইনকাম গুরুত্বপূর্ণ একটি
মাধ্যম। ভিডিও তৈরি করার পাশাপাশি অবশ্যই ভিডিও এডিটিং করতে হবে। যার জন্য
নিজের ভিডিও এডিটিং করার পাশাপাশি আপনি অন্য কারো ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম করতে
পারবেন এই সেক্টরে। যে সকল কাজের চাহিদা রয়েছে এগুলোর মধ্যে ভিডিও এডিটিং
অন্যতম একটি কাজ।
এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্টঃ মোবাইল যে কোন কাজ সহজ করার জন্য এপ্লিকেশন খুবই
গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হয়ে উঠেছে। যদি এপ্লিকেশনের মাধ্যমে নতুন কিছু যুক্ত
করা হয় তাহলে এটিকে ডেভেলপ করার প্রয়োজন পড়ে। ফিন্যান্সিং সেক্টরে যে সকল
অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার রয়েছে সাধারণত তাদের তারা এই কাজগুলো করানো হয়ে
থাকে।
সাচ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনঃ ওয়েবসাইটে যেকোন আর্টিকেল অথবা ইউটিউব ভিডিওকে google এ সবার উপরে রাঙ্কিং করার জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত তাই ফ্রিল্যান্সিং যে সকল কাজের চাহিদা রয়েছে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো সাস ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।
ফ্রিল্যান্সিং এ ভবিষ্যতে কোন কাজের চাহিদা বেশি হবে
ফ্রিল্যান্সিং এ ভবিষ্যতে কোন কাজের চাহিদা বেশি হবে, বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক. পূর্বে ফ্রিল্যান্সিং এর এত চাহিদা ছিল না, সাধারণত বর্তমানে সময় যত চাহিদা লক্ষ্য করা যায়। ধারণা করা হয় যে ভবিষ্যতে ফ্রীলান্সিংয়ের চাহিদা আরো বৃদ্ধি পাবি বলে মনে করা হয়। তবে ভবিষ্যতে ফ্রীলান্সিংয়ের কোন কাজের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে এই বিষয়ে গুলো সম্পর্কে আপনাদের জেনে নেওয়া উচিত। যদি চাহিদা সম্পন্ন কাজগুলো করা যায় তাহলে ঘরে বসে থেকেই পর্যাপ্ত পরিমাণে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব হবে।
বর্তমানে সময় ফ্রিল্যান্সিংয়ের যে কাজগুলো চাহিদা সবচাইতে বেশি সাধারণত এই কাজগুলো চাহিদা ধীরে ধীরে আরো বৃদ্ধি পাবে। যেমন সবচাইতে বেশি ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা বৃদ্ধি পায় বলে ধারণা করা যাচ্ছে। তাছাড়া ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট, ফ্রিল্যান্সার রাইটার, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, সোশ্যাল মিডিয়া এক্সপার, ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, ট্রান্সলেশন ওয়ার্ক, ভয়েস ওভার ইত্যাদি। সাধারণত উল্লেখ করা এই কাজগুলো চাহিদা ভবিষ্যতে আরও বৃদ্ধি পেতে পারে বলে মনে করা যায়।
ফ্রিল্যান্সিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থা কততম
ফ্রিল্যান্সিংয়ে বাংলাদেশের অবস্থা কততম, আমাদের মধ্যে অনেকেই জানেনা। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে চান তাহলে আম্মু আপনাকে যে সকল কাজগুলো করতে হবে এগুলো মধ্যে অন্যতম হলো বর্তমানে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং এর অবস্থান সম্পর্কে জেনে নেওয়া উচিত। যুবসমাজের ইনকামের গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম হল ফ্রিল্যান্সিং। পূর্বে ফ্রিল্যান্সিংয়ের চাহিদা এতটা বেশি ছিল না কিন্তু বর্তমানে সময়ে ফ্রিল্যান্সিং কাজের চাহিদা অন্য পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে।
আরো পড়ুনঃ প্রতি সপ্তাহে 4000 টাকা পর্যন্ত আয় করুন
বাংলাদেশের প্রায় বেশিরভাগ মানুষই ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি সাথে পরিচিত আছে। বিশেষ করে যারা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে তারা খুব ভালোভাবেই জানে ছিলেন তিনি কি? ফ্রিল্যান্সিং হল একটি মুক্ত পেশাজা আপনাকে ঘরে বসে থেকেই কাজ করার সুযোগ করে দেয় এবং ঘরে বসে থেকে ইনকাম করার সুযোগ তৈরি করে দেয়। একজন ফ্রিল্যান্সার বিভিন্ন বিষয় দক্ষ হয়ে দেশে এবং দেশের বাইরে দক্ষতার ভিত্তিতে কাজ করে থাকে। মার্কিন সাময়িক ২০২৪ সালে .১৯ এপ্রিল আনসার কাদের জন্য সেরা গন্তব্য ৩০ টি তালিকা প্রকাশ করেছে, সাধারণত এই তালিকা বাংলাদেশের বর্তমানে ২৯ তম স্থানে।
ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় কয়েকটি কাজ
ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় কয়েকটি কাজ কমবেশি আমরা সবাই জানি। বেশ কিছু কাজ রয়েছে যেগুলো অনেক সহজ আর বেশ কিছু কাজে রয়েছি যেগুলো অনেক কঠিন। সাধারণ তো সহজ কাজগুলো বেশি জনপ্রিয় অর্জন করে থাকে। যে সকল কাজে চাহিদা সবচাইতে বেশি সাধারণত সেই কাজগুলো আমাদেরকে ভালোভাবে শিখতে হবে। আপনি যদি নতুন ক্লানসীন শুরু করতে চান তাহলে আপনার জন্য নিচের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল দেওয়া হল।
- কনটেন্ট রাইটিং
- ডাটা এন্ট্রি
- ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্স
- সোশ্যাল মিডিয়াম ম্যানেজমেন্ট
- বেসিক ডিজিটাল মার্কেটিং
- সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
- বেসিক ভিডিও এডিটিং
- বেসিক গ্রাফিক্স ডিজাইন
- কপিরাইটং
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
- ট্রান্সক্রিপশন
- ভয়েস ওভার
- অনলাইন চিটিং বা টিউটরিং
ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা কেমন
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং এর জনপ্রিয় সেক্টর কোনটি
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
- কন্টেন্ট মার্কেটিং
- অ্যাড ম্যানেজার মার্কেটিং
- সিপিএ মার্কেটিং
- সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- ভিডিও এডিটিং
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কিভাবে করতে হয়
নতুনদের জন্য জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস সেক্টর
বাংলাদেশের জন্য সেরা ফ্রিল্যান্সিং সাইট
- আপওয়ার্ক
- ফাইভার
- ফ্রিল্যান্সার ডট কম
- গুরু ডট কম
- পিপল আর আওয়ার
নয়ন২৪ এ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url