দক্ষিণ কোরিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি ২০২৫

দক্ষিণ কোরিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আজকে আমরা দক্ষিণ কোরিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তবে আপনাকে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার আগে জেনে যেতে হবে দক্ষিণ করিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং বেতন সম্পর্কে।

দক্ষিণ-কোরিয়া-কোন-কাজের-চাহিদা-বেশি

দক্ষিণ কোরিয়া অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে দ্রুত পরিবর্তনশীল একটি উন্নত রাষ্ট্র। যার ফলে প্রতিনিয়ত প্রচুর পরিমাণে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার। তাই দক্ষিণ কোরিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে নিজে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ দক্ষিণ কোরিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি জানতে পড়ুন

দক্ষিণ কোরিয়া সম্পর্কে কিছু তথ্য

দক্ষিণ কোরিয়া সম্পর্কে কিছু তথ্য আমরা এখন জানবো। দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাস গ্রামীণ প্রতিটি ভাইদের কাছে স্বপ্নের একটি দেশ। আপনি দেশটিতে যাওয়ার পূর্বে দেশের আইন-কানুন সম্পর্কে জানতে হবে। দেশটি যাওয়ার পর আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া উচিত। কেননা নিজ দেশের মান ক্ষুন্ন না হয় এমন কাজ না করাই ভালো। সে বিষয়ে প্রতি নজর রাখতে হবে। এই দেশটি একটি সুরক্ষিত এবং নিরাপদ রাষ্ট।

অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে অনেক উন্নত রাষ্ট্র। দক্ষিণ কোরিয়া দেশটি উন্নত মানের জন্য সরকার প্রতি বছরই কর্মী নিয়োগের সার্কুলার দিয়ে থাকেন। আপনি যদি একজন দক্ষ কর্মী হয়ে থাকেন তাহলে দক্ষিণ কোরিয়া দেশটিতে কাজের উদ্দেশ্যে রওনা দিতে পারেন। কেননা অন্যান্য উন্নত দেশের চেয়ে কাজের চাহিদা এবং বেতনের পরিমাণ অনেকটা বেশি হয়ে থাকে।

শিক্ষাগত যোগ্যতা, শ্রমিকদের কাজের ধরন এবং অভিজ্ঞতা অনুযায়ী এদেশের বেতন কম বেশি হয়ে থাকে। নিচে কোরিয়া যাবতীয় তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার কাজের বেতন কত

দক্ষিণ কোরিয়ার কাজের বেতন কত তা আমরা অনেকেই জানিনা। দক্ষিণ কোরিয়াতে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারেন। আপনার কাজের বেতন নির্ভর করবে সাধারণত কাজের ধরন, যোগ্যতা, অভিজ্ঞতার ওপর। আর এগুলোর ওপর ভিত্তি করে বেতন ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। আজকে আমরা আপনাদের জানাবো একজন কর্মী মাসিক কর বেতন কত সে সম্পর্কে। এই দেশের অনেক ধরনের কোম্পানি রয়েছে কিছু কোম্পানি ছোট এবং কিছু কোম্পানি বড় উভয় ধরনের রয়েছে।
ক্রমিক নং কাজের নাম আধুনিক মাসিক গড় বেতন (টাকা)
০১ ইলেকট্রিশিয়ান ৪,০০,০০০ টাকা
০২ নির্মাণ শ্রমিক ১,৫০,০০০ টাকা
০৩ কৃষি কাজ ১,২০,০০০ টাকা
০৪ ফ্যাক্টরির জব ১,৮০,০০০ টাকা
০৫ ক্লিনার ১,৫০,০০০ টাকা
০৬ নার্স ৩,৫০,০০০ টাকা
০৭ সফটওয়্যার ডেভেলপার ৪.৫০.০০০ টাকা
০৮ রেস্টুরেন্ট জব ২,০০,০০০ টাকা
০৯ হোটেল জব ১,৮০,০০০ টাকা
১০ মেকানিক্যাল ৩,৮০,০০০ টাকা
১১ ব্যাংক টেইলার ২,৩০,০০০ টাকা
১২ গ্রাফিক ডিজাইনার ২.৫০,০০০ টাকা
১৩ একাউন্টেন্ট ২,৯০,০০০ টাকা
১৩ মার্কেটিং ম্যানেজার ২,৭০,০০০ টাকা
১৫ শিক্ষক ৩,০০,০০০ টাকা
১৬ গৃহকর্মী ২,৮৯,০০০ টাকা

আপনি যদি বড় বড় কোম্পানিগুলোতে কাজ করতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। বড় বড় কোম্পানিতে বেতনের পরিমাণ বেশি হয়ে থাকে। তাই প্রবাস গ্রামীণ ভাইয়েরা নিজেকে দক্ষ করে তুলুন তারপর করিয়া যাওয়া জন্য প্রস্তুতি নিন। সব সময় বড় বড় কোম্পানিগুলোতে কাজ করার টার্গেট নিন। সেজন্য অবশ্যই নিজেকে দক্ষ কর্মী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।

কেননা নিজের এবং পরিবারের ভবিষ্যতের জন্য তবে ভয় পাবার কোন কারণ নেই যাদের দক্ষতা, যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা কোনটাই নেই তারা ছোট ছোট কোম্পানিগুলোতে খুব সহজে কাজ করতে পারবেন। নিচে কাজের চাহিদা এবং বেতন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

দক্ষিণ কোরিয়া কৃষি কাজের বেতন

দক্ষিণ কোরিয়া কৃষি কাজের বেতন সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। দক্ষিণ কোরিয়া একটু উন্নত রাষ্ট্র হওয়ায় প্রচুর পরিমাণে কাজের সুযোগ রয়েছে। এজন্য সরকার প্রতি বছর কাজের জন্য সার্কুলার দিয়ে থাকেন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে দক্ষ কর্মীগুলো নিয়োগ দেন। আপনারা যদি কাজের উদ্দেশ্যে প্রবাসে যেতে চান তাহলে বলব দক্ষিণ কোরিয়া যেতে পারে। কেননা এই দেশটি একটি সুরক্ষিত এবং উন্নত রাষ্ট। এই দেশের জীবনযাত্রা মান উন্নত চিকিৎসা সেবা উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে।

বেশিরভাগ কোম্পানিগুলো মাস শেষে আর পরিবর্তে মাসের প্রথম দিকে বেতন দিয়ে থাকে। কিন্তু এই দেশে প্রতি মাসে বেতন প্রতি মাসে দেওয়া হয়। সরকার কৃতপক্ষে এটি উন্নত নির্ধারণ মজুরি কাঠামো রয়েছে। যার ফলে আপনাদের একটি নির্ধারিত বেতন থাকবে। যে বেতনটা নির্ধারিত হয় এর কমে কেউ বেতন পায় না। দক্ষিণ কোরিয়া একজন বাংলাদেশী প্রবাসী কৃষি ক্ষেত্রে কাজ করে ১২০ ডলার থেকে ১৮০ ডলার আয় করা সম্ভব। বিনামূলের ব্যবস্থা এবং অন্যান্য সুবিধার কারণে এই খেত প্রবাসীদের জন্য লাভজনক।

আপনি যদি ওপার ওভার টাইম করেন তাহলে আপনার বেতন পরিমাণ আরো বৃদ্ধি পাবে এই দেশে ঘণ্টা হিসেবে বেতন নির্ধারিত করা হয়। আপনার বেসিক ডিউটি হবে আট ঘন্টা। আপনি অতিরিক্ত সময় কাজ করতে পারবেন তার জন্য বেতন পাবেন। তবে অন্যান্য দেশে তুলনায় এদেশে রোগের পরিমাণও একটু বেশি। আশা করি পোস্টটি বুঝতে পেরেছেন।

দক্ষিণ কোরিয়া সর্বনিম্ন বেতন কত

দক্ষিণ কোরিয়া সর্বনিম্ন বেতন কত তা আমরা এখন জানবো। দক্ষিণ কোরিয়া একটু উন্নত রাষ্ট্র হওয়া প্রচুর পরিমাণে কাজের সুযোগ রয়েছে। এজন্য সরকারের প্রতিবছর কাজের জন্য সার্কুলার দিয়ে থাকেন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে দক্ষ কর্মীগুলো নিয়োগ দেন। আপনারা যদি কাজের উদ্দেশ্যে প্রবাসে যেতে চান তাহলে বলব দক্ষিণ কোরিয়া যেতে পারে। কেননা এই দেশটি একটি সুরক্ষিত এবং উন্নত রাষ্ট। এই দেশের জীবনযাত্রা মান উন্নত চিকিৎসা সেবা উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে।

মান উন্নত চিকিৎসা সেবা উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা রয়েছে। বেশিরভাগ কোম্পানিগুলো মাস এসে পরবর্তী মাসে প্রথম দিকে বেতন দিয়ে থাকে। কিন্তু এই দেশে প্রতি মাসে বেতন প্রতি মাসে দেওয়া হয়। সরকারকৃতপক্ষে এটিন্যতম নির্ধারণ মজুরি কাঠামো রয়েছে। যার ফলে আপনাদের একটি নির্ধারিত বেতন থাকবে। যে বেতনটা নির্ধারিত হয় এর কমে কেউ বেতন পায় না।


তখন করিয়া একজন বাংলাদেশী প্রবাসী শ্রমিকের বাংলা টাকায় ১ লক্ষ থেকে ১ লক্ষ আশি হাজার টাকা বেশি হয়ে থাকে। আপনি যদি ওভারটাইম করতে পারেন তাহলে আপনার বেতনের পরিমাণ আরো বৃদ্ধি পাবে। এই দেশে ঘণ্টা হিসেবে বেতন নির্ধারিত করা হয়। আপনার বেশি ডিউটি হবে ৮ ঘন্টা।আপনি অতিরিক্ত সময় কাজ করতে পারবেন তার জন্য বেতন পাবেন। তবে অন্যান্য দেশে তুলনায় এদেশে রোগের পরিমাণও একটু বেশি। আশা করি পোস্টটি বুঝতে পেরেছেন।

দক্ষিণ কোরিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি

দক্ষিণ কোরিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি তা আমরা এখন জানব। দক্ষিণ কোরিয়ায় একটি প্রযুক্তি নির্ভর এবং শিল্পোন উন্নত দেশ যেখানে বিভিন্ন সেক্টরের দক্ষতা সম্পন্ন কর্মীদের জন্য চাহিদা রয়েছে। এই দেশে প্রবাসীদের জন্য কৃষি, নির্মাণ সেবা এবং উপাদান সেক্টরের দক্ষতা নির্ভর কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। বর্তমানে দক্ষিণ কোরিয়াতে যে সকল কাজের চাহিদা বেশি সেগুলো নিচে দেওয়া হলঃ
  • কৃষি শ্রমিক 
  • নির্মাণ শ্রমিক 
  • ফাস্ট স্টোরি শ্রমিক 
  • ডেলিভারি ম্যান 
  • হোটেল কর্মী 
  • পরিচ্ছন্নতা কর্মী।

দক্ষিণ কোরিয়ার ভিসা করতে কত টাকা লাগে

দক্ষিণ কোরিয়ার ভিসা করতে কত টাকা লাগে তা আমরা অনেকেই জানিনা, তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক। দক্ষিণ কোরিয়া ভিসা করতে কত টাকা লাগে এমন প্রশ্ন অনেকেই করে থাকেন বর্তমানে আপনি বিভিন্ন বিষয় দক্ষিণ কোরিয়া যেতে পারে। আপনি যদি কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চান তবে আপনার করতে হবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, যদি পড়াশোনার জন্য যেতে চান তাহলে স্টুডেন্ট ভিসা, যদি ভ্রমণের জন্য যেতে চান তাহলে টুরিস্ট ভিসা ইত্যাদি। আপনার দক্ষিণ কোরিয়া ভিসা করতে সর্বনিম্ন প্রায় চার লক্ষ টাকা হতে সর্বোচ্চ ৮ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লাগতে পারে।

দক্ষিণ কোরিয়ার ভিসা পাওয়ার উপায়

দক্ষিণ কোরিয়া ভিসা পাওয়ার উপায় আপনারা যারা দক্ষিণ কোরিয়াতে যেতে চান সে ক্ষেত্রে ভিসা কার্যক্রম চালু রয়েছে। আপনারা যদি দক্ষিণ কোরিয়া ভিসা পেতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে সর্বপ্রথম ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। 
দক্ষিণ-কোরিয়া-ভিসা-পাওয়ার-উপায়
দক্ষিণ কোরিয়া ভিসার জন্য অনলাইনে বা অফলাইনে দুইভাবে আবেদন করতে পারবেন। যদি অফলাইনে আবেদন করতে চান তাহলে আপনি চাইলে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার দ্বারা অনুমোদিত বিশ্বস্ত এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

দক্ষিণ কোরিয়া ভিসা করতে যে কাগজপত্র লাগে

দক্ষিণ কোরিয়া ভিসা করতে যে যে কাগজপত্র লাগে তা ধাপে ধাপে তৈরি করা হয়েছে। ভিসা তৈরির জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরি অনুযায়ী আপনাকে কাগজপত্র জমা দিতে হবে। দক্ষিণ কোরিয়া ভিসা আবেদন ফরম পূরণ এবং যাচাইয়ের সুবিধা থেকে সকল কাগজপত্র গুলো জমা নেওয়া হয় সেগুলো নিচে দেওয়া হলঃ
  • আপনার কমপক্ষে ছয় মাস মেয়াদে বৈধ পাসপোর্ট এবং আপনার ভিসা আবেদন ফরম।
  • সাম্প্রতিক তোলা পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি
  • মেডিকেল রিপোর্ট
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
  • জাতীয় পরিচয় পত্র সনদের ফটোকপি বা জন্ম নিবন্ধন
  • আর্থিক সাপোর্টের প্রমাণপত্র অর্থাৎ ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • ডাইভিং ভিসার ক্ষেত্রে বৈধ ডাইভিং লাইসেন্স
  • আপনার ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র, তবে সকল বিষয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
দক্ষিণ কোরিয়া ভিসা প্রসেসিং হতে সময় লাগবে প্রায় ১২ থেকে ১৮ দিন পর্যন্ত। আপনারা যদি কাগজপত্রের কোন প্রকার ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে আপনার ভিসা তৈরি করতে অনেক হেনস্থার শিকার হতে হবে। তাই ভিসা তৈরি ক্ষেত্রে কাগজপত্র সঠিক বা নির্ভুল তথ্য দিতে হবে।

দক্ষিণ কোরিয়া লটারি কবে ছাড়বে ২০২৫

দক্ষিণ কোরিয়া লটারি ২০২৫ সালের কর্মী নিয়োগ অশীরে শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়া লটারি কবে ছাড়বে আপনি জানতে সেক্ষেত্রে রয়েসেল ওয়েবসাইটটি ভিজিট করে আপডেট তথ্যগুলো জেনে নিতে পারেন।

দক্ষিণ কোরিয়া লটারি আবেদন করবেন যেভাবে

দক্ষিণ কোরিয়া লটারি আবেদন করতে সাধারণত রয়ে ছেলের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে করতে হয়। সে ক্ষেত্রে আবেদনপত্র প্রবাস গ্রামীণ ভাইয়েদের অবশ্যই নির্বাচিত প্রার্থীদের চূড়ান্ত নিবন্ধন কিংবা রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। আবেদনের ক্ষেত্রে রয়েসেলের মাধ্যমে অবশ্যই ফি প্রদান করতে হবে অর্থাৎ এই ফি ৩০০০ থেকে ৩২০০ ভিতরে হতে হতে পারে। আপনার চূড়ান্ত রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হলে প্রয়োজনে সকল কাগজপত্র জমা দিতে হবে। তারপর চূড়ান্ত রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করে করিয়া ভাষাতে উত্তীর্ণ হতে হবে তাহলে দক্ষিণ কোরিয়াতে আপনি যেতে পারবেন।

লটারি সারা দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায়

বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ার লটারি ছাড়া স্টুডেন্ট ভিসা ও বিজনেস ভিসা নিয়ে যাওয়া যায়। তবে সরকারিভাবে লটারি ছাড়ার দক্ষিণ কোরিয়া চাওয়ার কোন সুযোগ নেই। বাংলাদেশ থেকে কাজের ভিসা নিয়ে সরকারিভাবে এই দেশে যেতে হলে লটারীতে নির্বাচিত হয়ে হয়ে ছেলের মাধ্যমে যেতে হবে। বাংলাদেশ থেকে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে লটারি ছাড়া দক্ষিণ কুড়াতে যাওয়া যায়। শিক্ষার্থীদের দক্ষিণ কোরিয়া কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি হতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির অফার লেটার, ভাষার দক্ষতা ও ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রয়োজন হয়।

এছাড়া দক্ষিণ কোরিয়া বিজনেস ভিসা নিয়ে লটারি ছাড়া যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। এর জন্য আবেদনকারীদের কমপক্ষে পাঁচ লক্ষ ডলার ইনভেস্ট করতে হবে। উল্লেখ্য লটারির মাধ্যমে দক্ষিণ কোরিয়া গেলে খরচ তুলনামূলক কম হয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে লটারি সারা দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চাইলে অবশ্যই লটারি সাড়া দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় সম্পর্কে আপনাকে জানতে হবে।

সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায়

সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জন্য আপনাকে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার বিভিন্ন দেশ থেকে বিদেশী কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকেন। এই দেশে বিশাল শ্রমবাজার রয়েছে বিভিন্ন সেক্টরে কর্মীদের বেশি বেতনে কাজের সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ থেকে অনেক সরকারি ভাবে এই দেশে যেতে চায়। এজন্য সরকারিভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার উপায় ভালোভাবে জানতে হবে। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে শুধু কাজের ভিসা নিয়ে সরকারের ভাবে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
সরকারিভাবে-দক্ষিণ-কোরিয়া-যাওয়ার-উপায়
বাংলাদেশের সরকারি প্রতিষ্ঠান বয়েসের, বিএমআইটি ও প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সরকারিভাবে বিভিন্ন দেশে যাওয়া যায়। বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়া কাজের ভিসা নিয়ে সফলভাবে বয়েসেলের মাধ্যমে যেতে পারবেন। বয়সের নামক প্রতিষ্ঠানটি কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে বিভিন্ন দেশে প্রেরণ করে থাকেন। সরকার ভাবে দক্ষিণ কোরিয়া যেতে চাইলে বোয়েসেলের ওয়েবসাইটে অ্যাকাউন্ট খুলে নিয়মিত আপডেট থাকতে হবে। ওপেন কইরা জব সার্কুলার ফোকাসের জন্য আবেদন করতে হবে।

দক্ষিণ কোরিয়া সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্নঃ দক্ষিণ কোরিয়া কৃষিকাজের বেতন কেমন?
উত্তর দক্ষিণ কোরিয়া কৃষিকাজে সর্বনিম্ন বেতন হচ্ছে ১ লাখ থেকে ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত।

প্রশ্নঃ দক্ষিণ কোরিয়া মুদ্রার নাম কি?
উত্তরঃ দক্ষিণ কোরিয়া মুদ্রার নাম হচ্ছে ওন।

প্রশ্নঃ দক্ষিণ কোরিয়া রাজধানীর নাম কি?
উত্তরঃ দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানীর নাম হচ্ছে সিওল।

প্রশ্নঃ দক্ষিণ কোরিয়া এক টাকা সমান বাংলাদেশের কত টাকা?
উত্তরঃ দক্ষিণ কোরিয়া এক টাকা সমান বাংলাদেশের হচ্ছে ০.০৮৩ টাকা।

প্রশ্নঃ দক্ষিণ কোরিয়া যেতে কত সময় লাগে?
উত্তরঃ দক্ষিণ কইরা যেতে প্রায় সাত থেকে আট ঘন্টা সময় লাগে।

লেখকের মন্তব্যঃ দক্ষিণ কোরিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি

প্রিয় বন্ধুরা, আজকের আলোচনার মাধ্যমে আপনারা জানতে পারলেন দক্ষিণ কোরিয়া কোন কাজে গুলোর চাহিদা বেশি কাজের বেতন কেমন ভিসা পাওয়ার উপায় ভিসা পেতে কত টাকা লাগে ভিসা তৈরি করতে কি কি কাগজপত্র লাগে ইত্যাদি। আশা করি এই পোস্টটি পড়ে আপনি বুঝতে পেরেছেন।


দক্ষিণ কোরিয়া প্রতিটি মানুষের কাছে স্বপ্নের একটি দেশ আপনি যদি দক্ষিণ কোরিয়াতে যেতে চান তবে অবশ্যই আপনাকে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। কেননা দক্ষিণ কোরিয়া দেশে যাওয়ার জন্য অনেক ট্যালেন্ট বা ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন থাকা দরকার। এ বিষয়ে সব সময় আপনারা মাথায় রাখবেন। এতক্ষণ ধরে এই পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

নয়ন২৪ এ নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url